- শাকসু নির্বাচন ডিসেম্বরে
- যেখানে সংস্কৃতির চর্চা শক্তিশালী, সেখানে সহিংসতা কম: পুলিশ কমিশনার
- ১৩ নভেম্বর আতঙ্কিত দেশের মানুষ।
- সিলেট ৪ আসনে বিএনপি প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
- সিলেটের ৪ টি আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
- সাবেক মেয়রের মশাল মিছিল
- সিলেটে জাগপায় যোগদান উপলক্ষে সংবর্ধনা
- সিলেটে আওয়ামীলীগ নেতা খুন
- অপরাধ প্রবণ এলাকা শাহপরাণও কতোয়ালী
- হচ্ছে না সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন।
» প্রাথমিকে নিয়োগঃ ৪১১ শূন্য পদের বিপরীতে সাড়ে তিন লাখ পরীক্ষার্থী
প্রকাশিত: ০৯. নভেম্বর. ২০২৩ | বৃহস্পতিবার
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে প্রথম ধাপের নিয়োগে লিখিত পরীক্ষা আগামী ১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এই ধাপের পরীক্ষায় অংশ নেবেন বরিশাল, সিলেট ও রংপুর বিভাগের চাকরিপ্রার্থী। যেখানে সিলেট বিভাগে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিবেন। এই নিয়োগে সিলেট বিভাগে অনুমোদিত শূন্য পদের সংখ্যা ৪১১টি।
এর আগে বলা হয়েছিল, ২৪ নভেম্বর প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে বুধবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর জানায় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা এক সপ্তাহ পিছিয়ে ১ ডিসেম্বর নেওয়া হবে। ওইদিন সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হবে।
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গতি আনতে এবার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য তিনটি ধাপ করা হয়। ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এসব বিভাগে আবেদনের শেষ সময় ছিল ২৪ মার্চ।
দ্বিতীয় ধাপে ২৩ মার্চ ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আবেদনের শেষ সময় ছিল ১৪ এপ্রিল। তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য ১৮ জুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় ছিল ৮ জুলাই।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০ জন; ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৪৩৮ এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে আবেদন করেছেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৪৩৮ জন। এই নিয়োগের অনুমোদিত শূন্য পদের মধ্যে বেশিরভাগ ঢাকা বিভাগে ১ হাজার ৩৬৫ এবং সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে ৪১১টি। এ ছাড়া বরিশালে ৮৭১টি, রংপুরে ৯৮৮, খুলনায় ৯৪০, ময়মনসিংহে ৫৯৯, রাজশাহীতে ১ হাজার ৫৮টি এবং চট্টগ্রামে ১ হাজার ২৩১টি শূন্য পদ রয়েছে। তবে শূন্য পদ আরও বাড়তে পারে। কারণ, নিয়োগ কার্যক্রম চলাকালে অবসরে যাওয়া শিক্ষকদের পদ শূন্য হবে।
[hupso]