- সিলেটে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকা ৪ হোটেল সিলগালা
- মিনিস্টার বাড়ী ভাঙ্গার কাজ বন্ধ
- শোডাউনের মাধ্যমে প্রচারণায় আরিফ চাইলেন নমিনেশন
- সিলেট বিভাগে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ভাগ্যনির্ধারণ রবিবার
- ৩২ ঘন্টায় সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৬৭ জন আটক ।
- সিলেট ন্যায্য দাবী থেকে বঞ্চিত: আরিফুল হক
- যাত্রীকে বেঁধে রাখা হলো বিমানে
- প্রবাসীর স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন : ঘর দখল করে তালা ভেঙ্গে লুটপাট করেছে দেবর সুবেল
- চট্রগ্রামে সাংবাদিকদের উপর হামলার প্রতিবাদে সিলেটে মানববন্ধন
- ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক, দুর্ঘটনা কবলিত ট্রেন উদ্ধারে বিলম্ব
» জগন্নাথপুরের মেয়ে যুক্তরাজ্যের লোয়েস্টওফটের মেয়র
প্রকাশিত: ২৫. মে. ২০২৪ | শনিবার
যুক্তরাজ্যের লোয়েস্টওফট টাউন হল থেকে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হিসেবে নাসিমা বেগম মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। গত মঙ্গলবার সেখানে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
নাসিমা বেগম সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের কামারখাল গ্রামের বাসিন্দা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান প্রয়াত আবদুল হাশিমের মেয়ে। তাঁর জন্ম যুক্তরাজ্যের লোয়েস্টওফট টাউনে। তিনি পাঁচ ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তৃতীয়।
নাসিমা বেগম পড়ালেখা করেছেন লোয়েস্টওফট টাউনে। তখন থেকেই তিনি সমাজসেবামূলক কাজে জড়িত হন। তিনি টানা তিনবার লোয়েস্টওফট টাউন হলের ডেপুটি মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার তিনি মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন। এই খবরে যুক্তরাজ্যের বাঙালি সম্প্রদায়ের সদস্যরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
এ প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাংলা মিরর পত্রিকার সম্পাদক আবদুল করিম গণি বলেন, ‘যুক্তরাজ্যের স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে আমাদের বাঙালিদের অংশগ্রহণ ও প্রতিনিধিত্ব বেড়েছে। নাসিমা বেগম মেয়র নির্বাচিত হয়ে বাঙালি কমিউনিটিতে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করেছেন।’
মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর ফেসবুক পোস্টে নাসিমা বেগম বলেন, ‘আমি সব সময় চিন্তা করেছি যে টাউন কাউন্সিলের মতো একটি তৃণমূল সংস্থাকে সমাজের প্রতিনিধিত্ব করে তা প্রতিফলিত করা প্রয়োজন। তাই সব বয়স ও ব্যাকগ্রাউন্ডের কাউন্সিলর থাকা গুরুত্বপূর্ণ। একজন তরুণ কাউন্সিলর হিসেবে, একজন নারী, একজন মা এবং একটি জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘু থেকে কেউ—আমি মেয়র হিসেবে আমার সময় ব্যবহার করার চেষ্টা করব টাউন কাউন্সিলকে সমর্থন করার জন্য, লোয়েস্টওফটের সবার হয়ে কাজ করার জন্য।’
সর্বশেষ গত শুক্রবার নাসিমা বেগম কামারখাল গ্রামের বাড়িতে আসেন। তিনি বাবার কবর জিয়ারত ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। ওই দিনই তিনি দেশ ত্যাগ করেন।
নাসিমা বেগমের চাচা আবদুল মালিক বলেন, ‘সময়–সুযোগ পেলেই নাসিমা দেশে আসে। সে মেয়র হওয়ায় আমরা গর্বিত।’
কলকলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) প্যানেল চেয়ারম্যান আবদুল হাশিম বলেন, ‘নাসিমা আমাদের গর্ব। তিনি মেয়র নির্বাচিত হয়ে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। ভবিষ্যতে দেশে এলে আমরা তাঁকে সংবর্ধনা দেব।
[hupso]