- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
- ঈদে ফাঁকা সিলেট মহানগর,প্রশান্তির ছোঁয়া।
- ঈদের জামাত শেষে দেশ বাসীর জন্য দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্ঠা
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও জাতীয় চার নেতার স্বীকৃতি বাতিল করা হয়নিঃ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়
- নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- এই বাজেট বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গতিহীন: আমীর খসরু
- সিলেটে এন্টি- করাপশন মুভমেন্ট জেলা আহবায়ক কমিটি গঠন।
- শাহজালাল রঃ উরুস উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রেস ব্রিফিং
- নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত সাবেক জননন্দিত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী
» কৃষি জিডিপিতে ১৪.১০ শতাংশ অবদান রাখছে
প্রকাশিত: ১৯. সেপ্টেম্বর. ২০২৩ | মঙ্গলবার

বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় খাত হচ্ছে কৃষি। ২০১৮ সালের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষার তথ্যমতে, এটি মোট শ্রমশক্তির ৪০.৬ ভাগ যোগান দিয়ে থাকে এবং দেশের জিডিপিতে এর অবদান ১৪.১০ শতাংশ।দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র দূরীকরণ, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং খাদ্য নিরাপত্তায় এই খাতের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
জলাধার যেমন খাল, প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট উভয়ই এবং নদীসমূহ সেচকাজের প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে, দেশজুড়ে প্রবাহমান এসব জলাধার ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক পরিসরে মূল চালিকা শক্তির ভূমিকা পালন করে। ছবিতে কুমিল্লার একটি প্রকৃয়াধীন সেচকাজের দৃশ্য দেখা যাচ্ছে, যেখানে গোমতী নদী থেকে পাম্পের সাহায্যে পানি উত্তোলিত হচ্ছে।
বাংলাদেশের জনগনের একটা বিশাল অংশ তাদের জীবনধারণের জন্য কৃষির উপর নির্ভর করে। যদিও ধান ও পাট এখানকার প্রধান ফসল তা সত্ত্বেও গমের বৃহত্তর গুরুত্ব রয়েছে। উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে চায়ের চাষ হয়ে থাকে। উর্বর জমি ও পানির প্রাচুর্যতার কারণে বাংলাদেশের অনেক অঞ্চলে বছরে তিন বার ধান উৎপাদন ও চাষাবাদ হয়ে থাকে। প্রতিকূল আবহাওয়া সত্ত্বেও অনেকগুলো কারণে বাংলাদেশের শ্রমনির্ভর কৃষিতে খাদ্য উৎপাদনে উন্নতির মাত্রা অর্জিত হয়েছে। কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও সেচ, সারের সর্বোত্তম ব্যবহার ও সরবরাহ এবং গ্রামীণ মানুষকে ঋণের আওতায় আনা। ২০০০ সালে চালের উৎপাদন পরিমাণ ছিল ৩৫.৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন, যা বাংলাদেশের প্রধান ফসল। ২০০৩ সালে ধানে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক যেমন গ্রানুলার কার্বোফুরান, সিনথেটিক পাইরোথ্রোইডস এবং ম্যালাথাইওন ইত্যাদির দেশীয় ব্যবহার ১৩০০০ টন ছাড়িয়ে যায়।কীটনাশক শুধু পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরুপ নয় বরং দরিদ্র চাষীর জন্য বাড়তি খরচের বোঝা হিসেবে দেখা দেয়। ধানে কীটনাশকের ব্যবহার কমাতে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট বিভিন্ন এনজিও এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।
ধানের সাথে তুলনা করলে দেখা যায় যে, ১৯৯৯ সালে গমের উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন। বাড়তি জনসংখ্যার চাপ উৎপাদনের ধারাকে ক্রমাগত বাঁধাগ্রস্ত করছে যা খাদ্য স্বল্পতা তৈরীর জন্য দায়ী, গম যার অন্যতম। বৈদেশিক সাহায্য ও বাণিজ্যিক আমদানি এই ঘাটতি পূরণ করছে।বেকারত্ব একটি প্রবল সমস্যা এবং বাংলাদেশের কৃষিখাতে উদ্বেগের অন্যতম একটি কারণ। ভবিষ্যতের সরকারগুলোর জন্যে কর্মসংস্থানের বিকল্প উৎস খোঁজা একটি জটিল সমস্যা হিসেবে দেখা দিবে বিশেষ করে ভূমিহীন চাষীদের নিয়ে যারা গ্রামীণ শ্রমের অর্ধেকের যোগানদাতা।
[hupso]সর্বশেষ খবর
- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
- ঈদে ফাঁকা সিলেট মহানগর,প্রশান্তির ছোঁয়া।
- ঈদের জামাত শেষে দেশ বাসীর জন্য দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্ঠা
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও জাতীয় চার নেতার স্বীকৃতি বাতিল করা হয়নিঃ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়