- সিলেট ন্যায্য দাবী থেকে বঞ্চিত: আরিফুল হক
- যাত্রীকে বেঁধে রাখা হলো বিমানে
- প্রবাসীর স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন : ঘর দখল করে তালা ভেঙ্গে লুটপাট করেছে দেবর সুবেল
- চট্রগ্রামে সাংবাদিকদের উপর হামলার প্রতিবাদে সিলেটে মানববন্ধন
- ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক, দুর্ঘটনা কবলিত ট্রেন উদ্ধারে বিলম্ব
- জেলা প্রশাসক সারওয়ার আলম একটি পরিবেশবান্ধব নগরায়নে বদ্ধপরিকর
- বর্তমান সরকার দেশকে বিদেশের কাছে বন্ধক রেখে দিয়েছে
- যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিককে দলের সতর্কতামুলক নোটিশ
- এসিল্যান্ডের গাড়ীচাপায় পরপারে মদনমোহন কলেজ সহকারী
- ব্যাটারীচালিত রিকশা ও হকারমুক্ত ফুটপাতে সিলেটের গণমানুষ ঐক্যবদ্ধ
» সিলেটে ৫০ তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
প্রকাশিত: ২৭. সেপ্টেম্বর. ২০২৩ | বুধবার

সিলেটে শুরু হলো ৫০তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। উদ্বোধন করলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সককাল ১১টার দিকে সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে শান্তির প্রতীক কবুতর উড়িয়ে এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী।
এসময় সিলেটের শিক্ষার্থীরা শারীরিক কসরত প্রদর্শন করেন।
বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির উদ্যোগে এ উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেন এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির সভাপতি এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।
আগামী ১ অক্টোবর ৫ দিনের এ প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে সিলেটের আবুল মাল আব্দুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্সে।
প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ইভেন্টে মোট ৪৯৬ জন খেলোয়াড় জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেম বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে সোনার মানুষ প্রয়োজন। আমাদের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে সোনার মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে স্মার্ট নাগরিক প্রয়োজন। সততা ও যোগ্যতায় স্মার্ট হতে হবে। সোনার বাংলার জন্য, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা এগিয়ে যাবো।
তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘ গবেষণা ও সবার মতামত নিয়ে নিয়া শিক্ষাক্রমন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছি। এই শিক্ষাক্রম শিক্ষার্থীদের মুখস্ত বিদ্যা থেকে সরিয়ে বুঝতে এবং বাস্তব ক্ষেত্রে তা প্রয়োগ করতে শেখাবে। এ ব্যাপারে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে কোনো কেনো মহল। তবে আমি সবাইকে আহ্বান জানানো, কারও কথায় বিভ্রান্ত হবেন না। বিভ্রান্ত হওয়ার কেনো অবকাশও নেই। এই শিক্ষাক্রমন রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের উপযোগী নাগরিক গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
[hupso]