- সিলেট এন্টি করাপশন সোসাইটির পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
- কোয়ারী বন্ধের প্রতিবাদে কঠোর আন্দোলনের দিকে পাথর সংশ্লিষ্টরা
- পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ গনমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন ও প্রবাসীর সম্পদ লুটপাট
- পঞ্চগ্রামে ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পিং-২০২৫ সম্পন্ন
- আত্মজা খুনি
- মেজরটিলায় মেয়ে ও পিতার গলা কাটা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর
- জকিগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হত্যা না আত্মহত্যা?
- প্রায় এক লক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিবে NTRCA, গণবিজ্ঞপ্তি আজ, আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন না ৩৫ ঊর্ধ্বরা।
- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
» সিলেটে ৫০ তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
প্রকাশিত: ২৭. সেপ্টেম্বর. ২০২৩ | বুধবার

সিলেটে শুরু হলো ৫০তম গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব। উদ্বোধন করলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সককাল ১১টার দিকে সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে শান্তির প্রতীক কবুতর উড়িয়ে এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী।
এসময় সিলেটের শিক্ষার্থীরা শারীরিক কসরত প্রদর্শন করেন।
বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির উদ্যোগে এ উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেন এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির সভাপতি এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।
আগামী ১ অক্টোবর ৫ দিনের এ প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে সিলেটের আবুল মাল আব্দুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্সে।
প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ইভেন্টে মোট ৪৯৬ জন খেলোয়াড় জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেম বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে সোনার মানুষ প্রয়োজন। আমাদের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে সোনার মানুষ হিসাবে গড়ে উঠতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে স্মার্ট নাগরিক প্রয়োজন। সততা ও যোগ্যতায় স্মার্ট হতে হবে। সোনার বাংলার জন্য, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা এগিয়ে যাবো।
তিনি বলেন, আমরা দীর্ঘ গবেষণা ও সবার মতামত নিয়ে নিয়া শিক্ষাক্রমন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছি। এই শিক্ষাক্রম শিক্ষার্থীদের মুখস্ত বিদ্যা থেকে সরিয়ে বুঝতে এবং বাস্তব ক্ষেত্রে তা প্রয়োগ করতে শেখাবে। এ ব্যাপারে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে কোনো কেনো মহল। তবে আমি সবাইকে আহ্বান জানানো, কারও কথায় বিভ্রান্ত হবেন না। বিভ্রান্ত হওয়ার কেনো অবকাশও নেই। এই শিক্ষাক্রমন রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের উপযোগী নাগরিক গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
[hupso]