- সিলেট সীমান্তে বেপরোয়া চোরাচালানি সিন্ডিকেট
- ভারতে বাংলাদেশ বিরোধীদের বাধায় সীমান্তে আটকা শতকোটি টাকার পণ্য
- ৫৭ ভাগ মানুষ আওয়ামীগকে রাজনীতি করতে দেওয়ার পক্ষে
- আরেক মা ম লা য় জামিন পেলেন মান্নান
- সিলেট সিটি করপোরেশন ৩ ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার লায়েক গ্রেফতার
- সিলেটের বন্যা প্রতিরোধে ইটনা- মিঠামইন-অস্ট্রগ্রাম সড়ক ভাঙ্গা হবে
- সিলেটে পুলিশের ৩ পদে অদল-বদল
- জয় বাংলা শ্লাোগানে মিছিল করার অপরাধে ছাত্রলীগের দুই নেতা আটক
- কানাইঘাটে ছাত্রদল নেতা খুন
- ড.ইউনুস গংদের পদত্যাগের দাবীতে লন্ডন যুবলীগের সমাবেশ
» টেন্ডুলকারের সেমিফাইনালিস্টদের তালিকায় নেই চিরশত্রু পাকিস্তান
প্রকাশিত: ০৬. অক্টোবর. ২০২৩ | শুক্রবার
টেন্ডুলকারের সেমিফাইনালিস্টদের তালিকায় নেই পাকিস্তান
ইংল্যান্ড–নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছে বিশ্বকাপ। প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডকে ৯ উইকেটে উড়িয়ে দিয়ে নিউজিল্যান্ড পেয়েছে দুর্দান্ত এক জয়। তবে বিশ্বকাপ শুরু হয়ে গেলেও থামেনি জল্পনা–কল্পনা। এবার জানা গেল ভারতীয় কিংবদন্তি মাস্টার ব্লাস্টার শচীন টেন্ডুলকারের ভবিষ্যৎদ্বাণী।
বিশ্বকাপের ‘গ্লোবাল অ্যাম্বাসেডর’ শচীন জানিয়েছেন তাঁর দৃষ্টিতে চার সেমিফাইনালিস্ট দলের নাম। টেন্ডুলকারের দেওয়া এই তালিকায় আছে চমক। প্রতিবেশী পাকিস্তানকে যে সম্ভাব্য সেমিফইনালিস্টের তালিকাতেই রাখেননি! পাকিস্তানকে না রাখলেও নিজ দেশ ভারতকে বেশ ভালোভাবেই সেমিতে দেখছেন টেন্ডুলকার।
বিশ্বকাপ নিয়ে নিজের ভবিষ্যদ্বাণী জানাতে গিয়ে শুরুতেই ভারতকে রেখেছেন শচীন টেন্ডুলকার, ‘কোনো সন্দেহ ছাড়াই ভারত। আমাদের দল খুবই ভালো এবং ভারসাম্যপূর্ণ দল।’ এরপর দ্বিতীয় দল হিসেবে তিনি রাখেন অস্ট্রেলিয়াকে, ‘অস্ট্রেলিয়াও ভারতের মতোই ভারসাম্যপূর্ণ দল। তাই আমি তাদের রাখছি।’ তৃতীয় ও চতুর্থ দল নির্বাচন করতে গিয়ে টেন্ডুলকার বলেছেন ‘তৃতীয় দল হিসেবে আমি বলব ইংল্যান্ডের কথা।
ইংল্যান্ড এবারও অনেক শক্তিশালী দল। তাদের দলে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ের সঙ্গে নতুন মুখও আছে। আর আমার চতুর্থ পছন্দ হিসেবে আছে নিউজিল্যান্ড। তারা ২০১৫ ও ২০১৯ সালের ফাইনালে খেলেছে। আমি তাদের এবারও সেমিফাইনালে দেখছি।’
গতকাল ইংল্যান্ড–নিউজিল্যান্ড ম্যাচ শুরুর আগেই দেখা ট্রফি হাতে মাঠে প্রবেশ করেন টেন্ডুলকার। ট্রফিটি রাখার মধ্যে দিয়ে যেন টুর্নামেন্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনও ঘোষণা করেন টেন্ডুলকার।
এ সময় নিজের অনুভূতি জানাতে গিয়ে টেন্ডুলকার বলেছেন, ‘ট্রফি হাতে মাঠে প্রবেশের অভিজ্ঞতা একটা পরাবাস্তব অনুভূতির ব্যাপার। আমরা এখানে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলেছিলাম, সেই রাতটা বিশেষ কিছু ছিল। ১২ বছর পর এখানে ফেরা দারুণ। ২০১১ সালের আগে কোনো আয়োজক দেশ বিশ্বকাপ জিততে পারেনি। এর পর থেকে প্রতিটি ঘরের দল বিশ্বকাপ জিতল। এবার ভারত আয়োজক, আমি আশাবাদী।’
[hupso]