- সিলেট সীমান্তে বেপরোয়া চোরাচালানি সিন্ডিকেট
- ভারতে বাংলাদেশ বিরোধীদের বাধায় সীমান্তে আটকা শতকোটি টাকার পণ্য
- ৫৭ ভাগ মানুষ আওয়ামীগকে রাজনীতি করতে দেওয়ার পক্ষে
- আরেক মা ম লা য় জামিন পেলেন মান্নান
- সিলেট সিটি করপোরেশন ৩ ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার লায়েক গ্রেফতার
- সিলেটের বন্যা প্রতিরোধে ইটনা- মিঠামইন-অস্ট্রগ্রাম সড়ক ভাঙ্গা হবে
- সিলেটে পুলিশের ৩ পদে অদল-বদল
- জয় বাংলা শ্লাোগানে মিছিল করার অপরাধে ছাত্রলীগের দুই নেতা আটক
- কানাইঘাটে ছাত্রদল নেতা খুন
- ড.ইউনুস গংদের পদত্যাগের দাবীতে লন্ডন যুবলীগের সমাবেশ
» সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় একটি রাস্তাও অক্ষত নেই
প্রকাশিত: ২২. অক্টোবর. ২০২৩ | রবিবার
২০২২ সালের ভয়াবহ বন্যায় সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এলজিইডির দেড় শতাধিক সড়ক। বন্যার দেড়বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও সংস্কার হয়নি সড়কগুলো।
২০২২ সালের বন্যায় ৯৫ ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এলজিইডির অধীন বিশ্বনাথের কাদিপুর-লামারচক-বৈরাগীবাজার এবং নকিখালী-সিংগেরকাছ সড়কসহ প্রায় ১২৫টি সড়ক। ৯০ ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ সিলেটের অধীন রশিদপুর-বিশ্বনাথ-রামপাশা-লামাকাজী ১৫ কিলোমিটার সড়ক।বন্যা-পরবর্তী সময়ে সব মিলিয়ে ১০৫টি ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক চিহ্নিত করেছেন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর, বিশ্বনাথের (এলজিইডি) কর্মকর্তারা। সড়কগুলো সংস্কারের জন্য তালিকা তৈরি করে প্রায় ৩৫ কোটি টাকার একটি প্রস্তাবনা বাজেট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। দেড় বছরেও ক্ষতিগ্রস্ত এসব সড়ক সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।২০২৩ সালের ১৩ জুন রশিদপুর-বিশ্বনাথ-রামপাশা-লামাকাজী সড়ক মেরামতের জন্য কার্যাদেশ পায় আবিদ-মনসুর কনস্ট্রাকশন নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। অভিযোগ রয়েছে, নামমাত্র ইটের খোয়া ফেলে বরাদ্দের ২১ লাখ ২৮ হাজার ৩৯৬ টাকা ভাগবাটোয়ারা করে নেন সংশ্লিষ্টরা। সংস্কার নিয়ে বিতর্ক আর অভিযোগ থাকলেও সম্প্রতি আবারও প্রায় ৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই সড়ক সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিশ্বনাথ উপজেলা প্রকৌশলী আবু সাঈদ জানান, বন্যার পর এলজিইডির অধীন প্রায় ১০৫টি সড়ক চিহ্নিত করে দ্রুত সংস্কারের জন্য ৩৫ কোটি টাকার একটি প্রস্তাবনা বাজেটসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে আবেদন পাঠানো হয়েছে। এরপর যাচাই-বাছাই করা হলেও পরবর্তী সময়ে অগ্রগতির কোনো সংবাদ পাননি।