- সিলেট জেলা প্রশাসককে আদালতের শোকজ
- দুর্নীতির দায়ে বরখাস্ত করা হলো মামুনকে
- ওসমানীতে ডাক্তারের বেপরোয়া আচরণ
- দৈনিক ৫ কোটি লিটার পানি শোধনাগার প্ল্যান্ট নির্মাণ করবে সিলেট সিটি করপোরেশন
- আন্দোলনের পেছনে সুরসুরি আছে, মানবে না সেনাবাহিনী: মেজর মেজবাহ
- বহু বাংলাদেশী ছাত্রের ভিসা বাতিল করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
- ছাতকের ইকোনমিক জোন বাতিল করলো সরকার
- অবশেষে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
- সিলেটে এখন থেকে অনলাইনে জিডি করতে পারবেন যে কেউ
- জুতা চোরদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে
» বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানিতে সর্বনিম্ন মূল্যসীমা নির্ধারণ করে দিল ভারত
প্রকাশিত: ০২. নভেম্বর. ২০২৩ | বৃহস্পতিবার

বাংলাদেশে ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিতে সর্বনিম্ন মূল্যসীমা বেঁধে দিয়েছে দেশটির সরকার। এতে এখন থেকে প্রতি টন পেঁয়াজ রপ্তানির দর দ্বিগুণ করে ৮০০ ডলার নির্ধারণ করেছে ভারত। দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক মহাপরিচালকের কার্যালয় থেকে শনিবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
সম্প্রতি ফলন কম হওয়াসহ ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে বন্যার কারণে হঠাৎ করেই পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম কমানোর লক্ষ্যেই পেঁয়াজ রপ্তানিতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যা ২৯ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই নির্দেশনা কার্যকর থাকবে বলে জানানো হয় প্রজ্ঞাপনে।
নির্ধারিত মূল্য অনুযায়ী, ঋণপত্র খোলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। এ প্রসঙ্গে আমদানীকারকরা বলছেন, আগে পেঁয়াজে ঋণপত্র খোলা হতো ২০০ থেকে ৩০০ ডলারের মধ্যে। এখন অতিরিক্ত ৬০০ ডলার গুণতে হবে। আর যেগুলো আগে খোলা আছে সেগুলোকেও নতুন করে ৮০০ মার্কিন ডলারে করতে হবে। এর অনেক বড় প্রভাব পড়তে পারে দেশের পেঁয়াজের বাজারে
এদিকে গত ২৩ আগস্টের পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আসেনি ভারতীয় পেঁয়াজ। ফলে বাজারে কয়েক দফায় বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। দুদিনের ব্যবধানে ৮০ টাকা থেকে বেড়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকায়।
তবে ভারত থেকে পেঁয়াজের রপ্তানিতে মূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি পাননি বলে জানায় বন্দর কর্তৃপক্ষ
[hupso]