- সিলেট সীমান্তে বেপরোয়া চোরাচালানি সিন্ডিকেট
- ভারতে বাংলাদেশ বিরোধীদের বাধায় সীমান্তে আটকা শতকোটি টাকার পণ্য
- ৫৭ ভাগ মানুষ আওয়ামীগকে রাজনীতি করতে দেওয়ার পক্ষে
- আরেক মা ম লা য় জামিন পেলেন মান্নান
- সিলেট সিটি করপোরেশন ৩ ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার লায়েক গ্রেফতার
- সিলেটের বন্যা প্রতিরোধে ইটনা- মিঠামইন-অস্ট্রগ্রাম সড়ক ভাঙ্গা হবে
- সিলেটে পুলিশের ৩ পদে অদল-বদল
- জয় বাংলা শ্লাোগানে মিছিল করার অপরাধে ছাত্রলীগের দুই নেতা আটক
- কানাইঘাটে ছাত্রদল নেতা খুন
- ড.ইউনুস গংদের পদত্যাগের দাবীতে লন্ডন যুবলীগের সমাবেশ
» তফসিল প্রত্যাখান বিএনপির হরতালের ডাক
প্রকাশিত: ১৫. নভেম্বর. ২০২৩ | বুধবার
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান করে আগামী ১৯ ও ২০ নভেম্বর হরতালের ডাক দিয়েছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো।
এর আগে এদিন সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
তফসিল অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সাত জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর এবং নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির ৫ তারিখ পর্যন্ত।
তফসিল ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে দেশকে গভীর সংকটের দিকে ফেলে দিয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এই স্বৈরাচার সরকারের প্রধান দলদাস।
প্রসঙ্গত, গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশ পণ্ড ও নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ২৯ অক্টোবর সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ডাক দেয় বিএনপি। এরপর ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর মোট তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের শরিকরা। এরপর ৫ ও ৬ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায়, ৮ ও ৯ নভেম্বর তৃতীয় দফা, ১১ ও ১২ চতুর্থ দফা এবং ১৫ ও ১৬ নভেম্বর পঞ্চম দফায় অবরোধের ডাক দেওয়া হয়।
ফায়ার সার্ভিসের দেওয়া তথ্যমতে, গত ২৮ অক্টোবর সংঘর্ষের পর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে ১৫৪টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এরমধ্যে ২৮ অক্টোবর ২৯টি, ২৯ অক্টোবর ১৯টি, ৩০ অক্টোবর একটি, ৩১ অক্টোবর ১১টি, ১ নভেম্বর ১৪টি, ২ নভেম্বর সাতটি, ৪ নভেম্বর ছয়টি, ৫ নভেম্বর ১৩টি, ৬ নভেম্বর ১৩টি, ৭ নভেম্বর দুটি, ৮ নভেম্বর ৯টি, ৯ নভেম্বর সাতটি, ১০ নভেম্বর দুটি, ১১ নভেম্বর সাতটি, ১২ নভেম্বর সাতটি এবং ১৩ নভেম্বর সাতটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
এসব অগ্নিসংযোগে ৯৪টি বাস, তিনটি মাইক্রোবাস, দুটি প্রাইভেটকার, আটটি মোটরসাইকেল, ১৩টি ট্রাক, আটটি কাভার্ডভ্যান, একটি অ্যাম্বুলেন্স, দুটি পিকআপ, দুটি সিএনজি, একটি নছিমন, একটি লেগুনা, ফায়ার সার্ভিসের পানিবাহী একটি গাড়ি, পুলিশের একটি গাড়ি, বিএনপির পাঁচটি অফিস, আওয়ামী লীগের একটি অফিস, একটি পুলিশ বক্স, একটি কাউন্সিলর অফিস, দুটি বিদ্যুৎ অফিস, একটি বাস কাউন্টার ও দুটি শোরুম পুড়ে যায়।
[hupso]