- সিলেট এন্টি করাপশন সোসাইটির পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
- কোয়ারী বন্ধের প্রতিবাদে কঠোর আন্দোলনের দিকে পাথর সংশ্লিষ্টরা
- পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ গনমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন ও প্রবাসীর সম্পদ লুটপাট
- পঞ্চগ্রামে ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পিং-২০২৫ সম্পন্ন
- আত্মজা খুনি
- মেজরটিলায় মেয়ে ও পিতার গলা কাটা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর
- জকিগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হত্যা না আত্মহত্যা?
- প্রায় এক লক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিবে NTRCA, গণবিজ্ঞপ্তি আজ, আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন না ৩৫ ঊর্ধ্বরা।
- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
» দ্বিতীয় লন্ডনখ্যাত সিলেটে দারিদ্রের হার ১৭.৪
প্রকাশিত: ২২. ডিসেম্বর. ২০২৩ | শুক্রবার

বেশি দারিদ্র্য বরিশাল বিভাগে। আর সবচেয়ে কম দারিদ্র বরিশালের পার্শ্ববর্তী বিভাগ খুলনায়। এই তালিকায় দেশের চতুর্থ ধনী বিভাগ সিলেট।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এর রোববার প্রকাশিত খানা আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২ সালের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই জরিপে দেশের কোন অঞ্চলে দারিদ্রতার হার কতো সে তথ্য উঠে এসেছে। রোববার (১৭ ডিসেম্বর) জরিপের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
বিবিএসের প্রতিবেদনে দেখা যায়, দেশে এখন সার্বিক দারিদ্র্যের হার ১৮ দশমিক ৭। ছয় বছর আগে ২০১৬ সালে যা ছিল ২৪ দশমিক ৩। দেশের অতি দারিদ্র্যের হার ৫ দশমিক ৬। ৬ বছর আগে যা ছিল ১২ দশমিক ৯।
বিবিএসের তথ্য বলছে, দেশের সবচেয়ে বেশি দারিদ্র্য এখন বরিশাল বিভাগে। এখানে দারিদ্র্যের হার ২৬ দশমিক ৯। আর সবচেয়ে কম খুলনা বিভাগে ১৪ দশমিক ৮। দারিদ্র্যের হিসেবে বরিশালের পরেই অবস্থান রংপুর বিভাগের। এই বিভাগে দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ৮। তৃতীয় স্থানে আছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এ বিভাগে দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ২। দারিদ্র্যতার তালিকায় চতুর্থ স্থানে থাকা ঢাকায় এ হার ১৭ দশমিক ৯।
প্রবাসীদের বিভাগ বা দ্বিতীয় লন্ডন খ্যাত সিলেট বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৭ দশমিক ৪। সিলেটের পরে অবস্থান রাজশাহীর। এ বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৬ দশমিক ৭। চট্টগ্রাম বিভাগে দারিদ্র্যের হার ১৫ দশমিক ৮ এবং খুলনায় সবচেয়ে কম ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যতার মধ্যে আছেন।
বিবিএসের উপপরিচালক এবং খানা আয় ও ব্যয় জরিপ প্রকল্পের পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেছেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে যে ফলাফল এসেছিল মূল প্রতিবেদনেও তাই এসেছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে একটু বিস্তারিত বলা হয়েছে। গত ছয় বছরে দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার পরিবর্তন হওয়ায় আয়-ব্যয়ে পরিবর্তন এসেছে।
[hupso]