- লামাকাজী সেতুর টোল বন্ধের দাবীতে পরিবহণ ধর্মঘট
- হঠাৎ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল
- সিকৃবি ভিসি হিসেবে ড. আলিমুল ইসলামের যোগদান
- সিলেট পাবলিক প্রসিকিউটরের রুমে তালা বিক্ষোভ
- সিলেটের গোলাপগঞ্জে স্ত্রী কর্তৃক স্বামী খুন!
- দলের বড় দুঃসময়ে চলে গেলেন মতিয়া চৌধুরী
- আওয়ামীলীগ আমলে নিয়োগ প্রাপ্ত দলবাজ বিচারকদের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি
- এইচএসসিতে পাসের হার ৭৭.৭৮
- সিলেটে এক সমন্বয়ককে অবাঞ্চিত ঘোষণা
» গ্যাসের অভাবে চুলা জ্বলছেনা বিয়ানীবাজারে
প্রকাশিত: ২৮. জানুয়ারি. ২০২৪ | রবিবার
বিয়ানীবাজার উপজেলায় গ্যাসের সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। ফলে উপজেলায় সিএনজি চালিত যানবাহনের সংখ্যাও কমেছে। সংকুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস (সিএনজি) স্টেশনগুলোতেও গ্যাসের চাপ খুবই কম। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থাকছে গাড়ির দীর্ঘ সারি। সন্ধ্যার পর থেকে উপজেলার সর্বত্র যানবাহন সংকট দেখা দেয়ায় ঘরেফেরা যাত্রীদের দূর্ভোগ বেড়েছে।
পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা বলছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে গ্যাস সরবরাহের উন্নতি হবে। তবে তখন গ্যাসের চাহিদা আরও বাড়বে। ফলে ধৈর্য ধরা ছাড়া কোনো সমাধান দেখাতে পারছেন না তারা।
এলাকাবাসী বলছেন, সকাল ৮টার দিকেই গ্যাস চলে যায়। আসার ঠিক নাই। এখন পানি ফুটিয়ে খাওয়ার মতোও পরিস্থিতি নেই। টিউবওয়েল থেকে সরাসরি কাঁচা পানি খাচ্ছে সবাই। ঘরের দৈনন্দিন মাছ বা মাংস রান্না করার মতো অবস্থা নেই। স্থানীয় বাসাবাড়িতে গ্যসের সংকটের কারনে কেউ জ্বালানি কাঠ, আবার যাদের আয় ভালো তারা এলপিজি ব্যবহার শুরু করেছেন।
শুধু বাসাবাড়িতেই নয়, উপজেলার দুই সিএনজি স্টেশনেও গ্যাসের প্রয়োজনীয় চাপ নেই। তাই গাড়ির জ্বালানি সংগ্রহে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে চালকদের। তারপরও চাহিদামতো সিএনজি কিনতে পারছেন না অনেকেই।
চালকরা বলছেন, গ্যাস সংগ্রহের জন্য ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয় লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে। তারপরও ঠিকমতো গ্যাস পাওয়া যায় না। গ্যাসের সংকটে আমাদের আয়-রোজগার কমে গেছে।
মাহমুদ সিএনজি ফিলিং ষ্টেশন বন্ধ রয়েছে। মাসিক গ্যাস বিক্রির লিমিট শেষ হয়ে যাওয়ায় অনিচ্ছা স্বত্ত্বেও গ্যাস স্টেশনটি বন্ধ রাখতে হয়েছে।
এ বিষয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী অফিসার আয়েশা আক্তার বলেন, গ্যাস সংকটের অজুহাত দেখিয়ে কেউ ইচ্ছেমত ভাড়া আদায় করতে পারবেনা। বিষয়টি আমি দেখছি।
[hupso]