- নামের আগে লেখেন শাহ, পিছনে লেখেন চৌধুরী আর এখন তিনি দুধওয়ালা
- ইনাম আহমদ চৌধুরী আর নেই
- সিলেটে ভারতী থেকে অবৈধপথে আসা কমলার চালান জব্দ
- সিলেট-ম্যানচেস্টার ফ্লাইট স্থগিতের ব্যাখ্যা দিলো বিমান
- সিসিকের সাবেক কাউন্সিলর শাহানা আক্তার শানুর বিরুদ্ধে বাসা দখলের অভিযোগ
- আম্বরখানায় আবাসিক হোটেল থেকে চার নারী-পুরুষ গ্রে ফ তা র
- বদলে যাচ্ছে পুলিশ র্যাব আনসারের পোষাক
- সিলেটসহ চার শিক্ষাবোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান
- সিলেটের রিজেন্ট পার্ক যুবক- যুবতীদের অনৈতিক কাজের নিরাপদ জোন
- সিলেটে বেড়েছে ভুঁইফোড়দের দৌরাত্ম্য
» সিলেটে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে পার্লামেন্টে সোচ্চার ড.মোমেন
প্রকাশিত: ০৬. ফেব্রুয়ারি. ২০২৪ | মঙ্গলবার

সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ কে এ মোমেন আজ জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে সিলেটের বহুল আলোচিত পন্যবাহী ট্রাক -ভ্যান থেকে চাঁদাবাজির বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি তা়ঁর বক্তব্যে প্রথমেই সংসদের স্পীকার শিরিন শারমিন চৌধুরীকে চতুর্থ বারের মতো স্পীকার নির্বাচিত হওয়ায় সেই সাথেন তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও ধন্যবাদ জানান স্পীকার শিরিন শারমিন চৌধুরীর মতো ট্যালেন্ডটকে স্পীকার নির্বাচিত করার জন্য। ড. মোমেন তাঁর মুল বক্তব্যে বলেন পত্রিকার মারফতে জানতে পারলাম ঢাকায় বেশ কিছু সংখ্যক চাঁদাবাজদের গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি বলেন আমার সংসদীয় আসনের ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সবজী চিনি খাদ্য পন্যবাহি পরিবহন গুলো সিলেটের প্রবেশ মুখে চাঁদাবাজির শিকার হচ্ছে । ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন প্রতিটি পণ্যবাহি ট্রাক ভ্যান থেকে পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়। তিনি স্পিকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন এতে পন্যের দাম বৃদ্ধিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। পরিবহন ভাড়া আর পথে পথে চাঁদাবাজীর কারণে জিনিসপত্রের দাম সহনশীল পর্যায়ে আসছেনা। তিনি উল্লেখ করেন চাঁদাবাজদের দৌড়াত্বে ব্যবসায়ীরা অতিষ্ঠ ড.মোমেন চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় এনে চাঁদাবাজির টাকা বাজেয়াপ্ত করার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান। উল্ল্যেখ্য সিলেট মহানগরের পাইকারি বাজার কালিঘাট ও সোবহানীঘাটে প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে চাঁদাবাজি ও মালামাল লুটপাটের ঘটনা। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ব্যবসায়ীরা বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সিলেট জেলা প্রশাসক বরবারে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন। পাশাপাশি তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভও প্রদর্শন করেছেন।
সিলেট ব্যবাসয়ী সমিতি ও যানবাহন নিয়ন্ত্রণ সমন্বয় পরিষদ’ ব্যানারে সেদিন দুপুর ১টার দিকে জেলা প্রশাসক বরবারে দেওয়া স্মারকলিপিতে ব্যবসায়ীরা উল্লেখ করেন- সিলেটের নিত্যপণ্যের বড় পাইকারি বাজার কালিঘাট ও সবজি বাজার সোবহানীঘাট। এই দুই এলাকায় প্রায় প্রতিদিনই সন্ত্রাসীরা ব্যবসায়ীদের মালামাল গাড়িতে লোড-আনলোড করার সময় চাঁদাবাজি করে। অনেক সময় পুরো গাড়ির মাল লুট করে নিয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানে থেকে সিলেট শহরমুখী গাড়ি থামিয়েও সন্ত্রাসীরা চাঁদাবাজি ও মালামাল লুটপাট চালায় এসব সন্ত্রাসী। এসব অপকর্মে প্রশাসনের কতিপয় অসাধু সদস্যরাও জড়িত রয়েছেন বলে তার স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেন।
[hupso]