- ছাতক- দোয়ারার সাবেক সংসদ সদস্য বোমা মানিক গ্রেফতার
- সিলেটের বন্দরবাজার থেকে রায়টগান উদ্ধার
- সিলেটে সুলতান’স ডাইনকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা
- দিরাইয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ একজন মারা গেছেন
- সিকৃবিতে হকৃবির ভিসি সায়েমের কুশপুত্তলিকা দাহ
- সুনামগঞ্জের ছাতকে এক পীর খুন, খুনিরা অধরা
- প্রফেসর সায়েমের হকৃবিতে নিয়োগ বাতিলে দাবীতে মানববন্ধন
- ইসরায়েল ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অগ্নিগর্ভ মধ্যপ্রাচ্য
- কনস্টেবল পদে পুলিশে নিয়োগ
- দক্ষিণ সুরমায় এক ব্যাংক কর্মচারীর টাকা ছিনতাই,
» অচল সিসি ক্যামেরা গুলো সচল হলো মেয়রের উদ্যোগে
প্রকাশিত: ২৮. মার্চ. ২০২৪ | বৃহস্পতিবার
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় অবশেষে সচল হয়েছে সিলেট নগরীর গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সড়কে লাগানো ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরা। মেয়রের আন্তরিকতায় সিলেট সিটি করপোরেশনের অর্থায়নে ক্যামেরাগুলো সচল করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সিসি ক্যামেরা পুনঃসংস্কার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান।
জানা যায়, ডিজিটাল সিটি গঠনের অংশ হিসেবে ২০১৯ সালে নগরীর ব্যস্ততম ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ১১০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়। এর মধ্যে ছিলো ১০টি ‘ফেস রিকগনিশন’ ক্যামেরা। ক্যামেরাগুলো বসানোর পর অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে ধীরে ধীরে অধিকাংশ ক্যামেরা বিকল হয়ে পড়ে। মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে ক্যামেরাগুলো সচল করার উদ্যোগ নিতে কয়েকবার অনুরোধ জানালেও তৎকালীন সময়ে সিটি করপোরেশন তাতে সায় দেয়নি। ফলে ডিজিটাল নগরীর ক্যামেরাগুলো অকার্যকর হয়ে পড়ে। বর্তমান মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী দায়িত্ব নেওয়ার পর এসএমপির পক্ষ থেকে ফের একই অনুরোধ জানানো হয়। বিষয়টি জানার পর নগরবাসীর জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী মেরামতের মাধ্যমে ক্যামেরাগুলো সচল করার উদ্যোগ নেয়ার নির্দেশ দেন।
এবিষয়ে এসএমপি কমিশনার গণমাধ্যমকে জানান, ক্যামেরাগুলো সচল হওয়ার পলে এখন থেকে নগরীতে অপরাধ কমে আসবে। ক্যামেরার আওতাভুক্ত এলাকায় কোনো অঘটন ঘটলে ফুটেজ দেখে জড়িতদের সহজেই শনাক্ত করা যাবে। অপরাধ কর্মকান্ডের পর অপরাধীর অবস্থানও শনাক্ত সম্ভব হবে। এ ছাড়া নগরের যানজটের অবস্থাও সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে দেখা যাবে। কোথাও যানজট বেশি হলে মনিটরিং রুম থেকে তাৎক্ষণিক পুলিশের ট্রাফিক বিভাগকে অবগত করা হবে।
পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান আরও জানান, ১১০টি ক্যামেরার মধ্যে কয়েকটি ‘ফেস রিকগনিশন’ ক্যামেরা রয়েছে। এগুলোতে চিহ্নিত অপরাধীদের ছবি কিংবা যানবাহনের নম্বর ইনপুট করে রাখলে ক্যামেরাগুলো ওই ব্যক্তি ও যানবাহনকে সহজে শনাক্ত করতে পারবে এবং সতর্কতামূলক সংকেত দেবে। এতে পুলিশ দ্রুততার সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে পারবে।
সিলেট সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী রুহুল আমিন জানান, সিসি ক্যামেরাগুলো সচল করতে এসএমপির পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছিল। পুলিশের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে দরপত্র আহ্বান করে ঠিকাদার নিয়োগের মাধ্যমে ক্যামেরাগুলো সংস্কার করে সচল করা হয়েছে। এখন থেকে পুলিশ ক্যামেরাগুলো ব্যবহার করবে।
[hupso]