- সিলেট এন্টি করাপশন সোসাইটির পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
- কোয়ারী বন্ধের প্রতিবাদে কঠোর আন্দোলনের দিকে পাথর সংশ্লিষ্টরা
- পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ গনমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন ও প্রবাসীর সম্পদ লুটপাট
- পঞ্চগ্রামে ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পিং-২০২৫ সম্পন্ন
- আত্মজা খুনি
- মেজরটিলায় মেয়ে ও পিতার গলা কাটা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর
- জকিগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হত্যা না আত্মহত্যা?
- প্রায় এক লক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিবে NTRCA, গণবিজ্ঞপ্তি আজ, আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন না ৩৫ ঊর্ধ্বরা।
- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
» যুক্তরাজ্যে দল থেকে বহিষ্কার হলেন সিলেটের আপসানা
প্রকাশিত: ২৭. জুলাই. ২০২৪ | শনিবার

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি আপসানা বেগমকে লেবার পার্টি থেকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
পার্লামেন্টে স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টির আনা দুই সন্তানের সুবিধার সীমা তুলে নেওয়ার পক্ষে ভোট দেওয়ায় তাকে বহিষ্কার করা হয়।
টাওয়ার হ্যামলেটসের শ্যাডওয়েল তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। বাংলাদেশে তার বাবার বাড়ি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে। আপসানার বাবা মনির উদ্দিন টাওয়ার হ্যামলেটসের সিভিক মেয়র ছিলেন।
গতকাল মঙ্গলবার পার্লামেন্টে নবগঠিত লেবার সরকারের প্রথম ভোটাভুটি হয়। এ সময় প্রস্তাবটির পক্ষে ১০৩ ও বিপক্ষে ৩৬৩ ভোট পড়ায় প্রস্তাবটি বাতিল হয়ে যায়। এই প্রস্তাব পাস হলে যুক্তরাজ্যে দুই সন্তানের বেশি ছেলে মেয়ের জন্যও ইউনিভার্সাল ক্রেডিট বা চাইল্ড ট্যাক্স ক্রেডিট (সামাজিক সুবিধা) দাবি করতে পারতেন মাবাবারা। বর্তমানে শুধু দুই সন্তানের জন্য এই সুবিধা পান তিনি।
প্রস্তাবটি নিয়ে পার্লামেন্টে ভোটাভুটির পরই আপসানা বেগম, জন ম্যাকডোনেল, রিচার্ড বার্গন, ইয়ান বাইর্ন, রেবেকা লং-বেইলি, ইমরান হুসেন, ও জারাহ সুলতানাকে আগামী ৬ মাসের জন্য দল থেকে বহিষ্কার করেন হুইপ। তবে পার্লামেন্টে তাদের সদস্যপদ বহাল থাকবে। এই সময় তারা স্বতন্ত্র সদস্য হিসেবে ভূমিকা পালন করবেন।
বহিষ্কৃত এমপিদের অধিকাংশই ছিলেন সাবেক লেবার নেতা জেরেমি করবিনের অনুসারী। যিনি স্বতন্ত্র এমপি হিসেবে পার্লামেন্টে রয়েছেন। তিনিও স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি উত্থাপিত প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
২০১৭ সালে দুই সন্তানের সুবিধা চালু করে কনজারভেটিভ সরকার। দ্য ইনস্টিটিউট ফর ফিসকাল স্টাডিজ ধারণা করছে, দুই সন্তান সুবিধার সীমা বাতিল করলে বছরে সরকারের ৩৪০ কোটি পাউন্ড খরচ বাড়বে।
ভোট দেওয়ার আগে আপসানা বেগম ফেসবুকে লেখেন, ‘যুক্তরাজ্যের মধ্যে শিশু দারিদ্র্যের সর্বোচ্চ হারের কিছু অংশ পূর্ব লন্ডনে। আমি আজ দুটি শিশু সুবিধার সীমা বাতিল করতে ভোট দেব।’
এদিকে দল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পর এক্সে (সাবেক টুইটার) আপসানা লিখেছেন, ‘দুটি শিশুর সুবিধা সীমার বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছি। এটি অনেক পরিবারের জন্য শিশু দারিদ্র্য এবং খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার ক্রমবর্ধমান ও গভীরতর স্তরে অবদান রাখবে। দল থেকে বহিষ্কারের বিষয়টি আমাকে এখন জানানো হয়েছে।’
[hupso]