- শাহজালাল রঃ উরুস উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় প্রেস ব্রিফিং
- নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত সাবেক জননন্দিত মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী
- সিলেট জেলা প্রশাসককে আদালতের শোকজ
- দুর্নীতির দায়ে বরখাস্ত করা হলো মামুনকে
- ওসমানীতে ডাক্তারের বেপরোয়া আচরণ
- দৈনিক ৫ কোটি লিটার পানি শোধনাগার প্ল্যান্ট নির্মাণ করবে সিলেট সিটি করপোরেশন
- আন্দোলনের পেছনে সুরসুরি আছে, মানবে না সেনাবাহিনী: মেজর মেজবাহ
- বহু বাংলাদেশী ছাত্রের ভিসা বাতিল করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
- ছাতকের ইকোনমিক জোন বাতিল করলো সরকার
- অবশেষে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
» বিএনপি নেত্রী বেগম জিয়া চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাচ্ছেন
প্রকাশিত: ২৯. অক্টোবর. ২০২৪ | মঙ্গলবার

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বিদেশ যাচ্ছেন। চিকিৎসার উদ্দেশে তার এই বিদেশ যাত্রা।
জানা গেছে, প্রথমে খালেদা জিয়া লন্ডনে যাবেন ছেলে তারেক রহমানের কাছে। বিশেষায়িত এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হবে।
পরে লন্ডন থেকে তৃতীয় একটি দেশে নিয়ে তাকে কোনো একটি ‘মাল্টি ডিসিপ্ল্যানারি মেডিকেল সেন্টারে’ ভর্তি করা হবে বলে বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন।
দুর্নীতির মামলায় ১৭ বছর দণ্ডিত হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। দণ্ড থেকে মুক্ত হওয়ার আড়াই মাস পর চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার খবর এলো।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর গত ৬ আগস্ট বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দণ্ড মওকুফ করে মুক্তির আদেশ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এ সংবাদ পান তিনি। মুক্তির পর দিনই ৭ আগস্ট নয়াপল্টনে বিএনপির সমাবেশে ভিডিও বার্তায় বক্তব্য দেন খালেদা জিয়া। এক মাসেরও বেশি সময় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর ২১ আগস্ট গুলশানের বাসায় ফিরেন দুর্নীতির দুই মামলার দণ্ড থেকে মুক্তি পাওয়া বিএনপি চেয়ারপারসন। মুক্তি পেলেও অসুস্থতার কারণে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছেন না। যদিও ২৪ ঘণ্টাই চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি চেয়ারপারসন এখনও সুস্থ নন। আগে তিনি বন্দি ছিলেন, এখন মুক্ত। দলের নেতাকর্মীরা স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের নির্যাতন, দমন-নিপীড়ন থেকে মুক্তি পেয়েছেন এবং দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে এসেছে। এজন্য খালেদা জিয়া মানসিকভাবে স্বস্তিতে দিন কাটাচ্ছেন।
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবি ছিল পরিবার ও দলের। কিন্তু আওয়ামী লীগ তাকে বিদেশ যেতে দেয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর তার বিদেশ যাওয়ার পথ খুলল।
৭৯ বছর বয়সি সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী লিভার সিরোসিস, হৃদরোগ, ফুসফুস, আর্থ্রাইটিস, কিডনি, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিলতায় ভুগছেন। সবশেষ গত ৮ জুলাই গভীর রাতে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয় খালেদা জিয়াকে।
[hupso]