- সিলেট এন্টি করাপশন সোসাইটির পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
- কোয়ারী বন্ধের প্রতিবাদে কঠোর আন্দোলনের দিকে পাথর সংশ্লিষ্টরা
- পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ গনমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন ও প্রবাসীর সম্পদ লুটপাট
- পঞ্চগ্রামে ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পিং-২০২৫ সম্পন্ন
- আত্মজা খুনি
- মেজরটিলায় মেয়ে ও পিতার গলা কাটা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর
- জকিগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হত্যা না আত্মহত্যা?
- প্রায় এক লক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিবে NTRCA, গণবিজ্ঞপ্তি আজ, আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন না ৩৫ ঊর্ধ্বরা।
- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
» কুয়েত থেকে বাড়ী এলো শ্যালক দুলাভাইয়ের লাশ
প্রকাশিত: ০৮. ডিসেম্বর. ২০২৪ | রবিবার

আরব উপদ্বীপের দেশ কুয়েত থেকে কফিনে করে বাড়ি এসেছে শ্যালক ও দুলাভাইয়ের নিথর দেহ। তাদের বাড়ি সিলেটের বিশ্বনাথে।
সে দেশে দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন- বিশ্বনাথ পৌরএলাকার নরশিংপুর গ্রামের মৃত মনা উল্লাহর ছেলে কয়েছ মিয়া (৪৪) ও উপজেলার খারীকোনা গ্রামের আব্দুল গৌছের ছেলে রাসেল আহমদ (২৯)। কুয়েতে কর্মস্থলে গত ৩ ডিসেম্বর তাবুর ভেতর জেনারেটর ধোঁয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে মারা যান দুজন।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) দুই প্রবাসীর মরদেহ বাড়ি পৌঁছে। এসময় দুজনের বাড়িতেই শোকের মাতম হতে দেখা যায়।
স্থানীয় সূত্র জানায়, কয়েছ মিয়া কুয়েতের মরুভূমিতে একটি তাবুর মধ্যে বসবাস করতেন। সম্প্রতি তিনি কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়েন। গত মঙ্গলবার অসুস্থ কয়েছকে দেখভাল করতে সেখানে যান তার শ্যালক রাসেল আহমদ। সেদিন রাতে সেখানে তীব্র ঠান্ডার কারণে তাবুর ভেতরে জেনারেটরের মাধ্যমে হিটার চালিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন তারা। সকালে অন্য প্রবাসীরা গিয়ে তাবুতে তাদের মৃত দেখতে পান। পরে প্রবাসী স্বজনরা তাদের লাশ সে দেশের স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান।
হাসপাতালের প্রতিবেদনে বলা হয়, জেনারেটরের ধোঁয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে তারা উভয়ে মারা গেছেন।
কয়েছ মিয়া দীর্ঘদিন থেকে সৌদি প্রবাসী। তার স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছেন। ৩ মাস আগে ছুটি কাটিয়ে দেশ থেকে কুয়েত যান। আর তার শ্যালক রাসেল আহমদ ৪ বছর আগে কুয়েতে যান। ১৩ মাসের এক কন্যাসন্তান রয়েছে তার।
এদিকে, রোববার সকালে তাদের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পৌঁছায়। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে কয়েছ মিয়ার নামাজের জানাজা নরশিংপুর উত্তরের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। আর খারীকোনা গ্রামের মসজিদে জানাজা শেষে রাসেল আহমদের মরদেহ স্থানীয় কবরাস্থানের দাফন করা হয়।
[hupso]