- সিলেট এন্টি করাপশন সোসাইটির পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
- কোয়ারী বন্ধের প্রতিবাদে কঠোর আন্দোলনের দিকে পাথর সংশ্লিষ্টরা
- পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ গনমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন ও প্রবাসীর সম্পদ লুটপাট
- পঞ্চগ্রামে ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পিং-২০২৫ সম্পন্ন
- আত্মজা খুনি
- মেজরটিলায় মেয়ে ও পিতার গলা কাটা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর
- জকিগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হত্যা না আত্মহত্যা?
- প্রায় এক লক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিবে NTRCA, গণবিজ্ঞপ্তি আজ, আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন না ৩৫ ঊর্ধ্বরা।
- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
» আমাদের শিশুরা ক্ষুধার্ত এবং রক্তাক্ত
প্রকাশিত: ০৪. নভেম্বর. ২০২৩ | শনিবার

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার আল-ফাখুরা স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনীর বোমাবর্ষণে অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছে। স্কুলটিতে গাজাবাসী আশ্রয় নিয়েছিলেন। বর্বরোচিত এই হামলায় যাঁরা বেঁচে গেছেন, তাঁরা এখনো আতঙ্কিত।
ওই হামলায় আহত মেয়েকে নিয়ে ইন্দোনেশিয়ান হাসপাতালে এসেছেন এক মা। তিনি আল–জাজিরাকে বলেন, ‘আমি তখন বাচ্চাদের ডিম খাওয়ানোর চেষ্টা করছিলাম। তারা অনেক দিন ধরে অভুক্ত। অনেক কষ্ট করে কিছু খাবারের ব্যবস্থা করেছিলাম। কিন্তু স্কুলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হলো। এতে আমার মেয়ে আহত হয়েছে।’আরেক নারী হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কক্ষের এক কোনায় বসেছিলেন। তিনি বলেন, ‘বাড়িতে গোলাবর্ষণের পরে আমাদের যাওয়ার কোনো জায়গা ছিল না। অগত্যা জাতিসংঘ পরিচালিত স্কুলে এসে আশ্রয় নিই। ভেবেছিলাম স্কুলটি অন্তত নিরাপদ হবে। কিন্তু এখন দেখছি কোনো জায়গাই আর নিরাপদ নয়। স্কুলেও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে।’কান্নাজড়িত কণ্ঠে ওই নারী বলেন, ‘এখানে খাবার, পানি ও বিদ্যুৎ—কিছুই নেই। আমাদের সন্তানেরা না খেয়ে থাকছে। আমরা প্রাণ বাঁচাতে মরিয়া হয়ে এখানে–সেখানে ছুটে বেড়াচ্ছি। আমাদের ওপর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়েছে। এভাবে আমাদের অভুক্ত শিশুদের হত্যা করা হয়েছে। ক্ষতবিক্ষত হয়ে গেছে তারা। যারা বেঁছে আছে তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। আমাদের অভুক্ত শিশুদের রক্ত ঝরছে। আর গোটা বিশ্ব সেটি দেখছে।’
[hupso]