- সিলেট এন্টি করাপশন সোসাইটির পুর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
- কোয়ারী বন্ধের প্রতিবাদে কঠোর আন্দোলনের দিকে পাথর সংশ্লিষ্টরা
- পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ গনমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন ও প্রবাসীর সম্পদ লুটপাট
- পঞ্চগ্রামে ফ্রি রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পিং-২০২৫ সম্পন্ন
- আত্মজা খুনি
- মেজরটিলায় মেয়ে ও পিতার গলা কাটা রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর
- জকিগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার হত্যা না আত্মহত্যা?
- প্রায় এক লক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিবে NTRCA, গণবিজ্ঞপ্তি আজ, আবেদনের সুযোগ পাচ্ছেন না ৩৫ ঊর্ধ্বরা।
- টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট ব্যবসায় ঠকছেন ভ্রমণকারীরা: প্রশাসনের সতর্কতা
- পঞ্চগ্রাম ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ পরিষদের নতুন কমিটি গঠন
» অবৈধ সম্পদ ও অর্থ পাচার মামলায় পি কে হালদারের ২২ বছরের সাজা
প্রকাশিত: ০৮. অক্টোবর. ২০২৩ | রবিবার

প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারকে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের দায়ে ২২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ রায় দেন। পি কে হালদারকে অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে ১০ বছর এবং অর্থ পাচারের দায় ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকাকালে পি কে হালদার সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা লোপাট করছেন।রায়ে পি কে হালদারের মা ও আত্মীয়স্বজনসহ তার সহযোগী আরও ১৩ জনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তারা হলেন, পি কে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, নিকটাত্মীয় পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রিতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অবন্তিকা বড়াল, শংখ ব্যাপারী, সুকুমার মৃধা অনিন্দিতা, অনন্য মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি আহমেদ মীর আব্দুস সালাম পি কে হালদারসহ ১৪ জনের শাস্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন।এই মামলায় অবন্তিকা বড়াল, শংখ ব্যাপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধা কারাগারে রয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় এই চারজনকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে আবার তাদের সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়।আদালত রায়ে বলেছেন, কারাগারে থাকা আসামিদের কারাবাস সাজার মেয়াদ থেকে বাদ যাবে।এই চারজন ছাড়া পি কে হালদারসহ ১০ জন পলাতক রয়েছেন। পি কে হালদার ভারতের একটি কারাগারে আটক রয়েছেন বলে জানা গেছে। আদালত রায়ে বলেছেন, পলাতক এই আসামিরা গ্রেপ্তার হওয়ার পর বা আদালতে আত্মসমর্পণ করার পর তাদের ক্ষেত্রে এই রায় কার্যকর হবে।আসামি ও রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হওয়ার পর গত বুধবার আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন। গত বছরের ২২ সেপ্টেম্বর মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। ১০৮ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।গত বছরের ৮ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পি কে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী।
[hupso]