- সিলেটে প্রতিদিন ২৫ লাখ ডিমের ঘাটতি রয়েছে:ওয়াপসা
- সিলেটের জিন্দাবাজারে মাথা ঘুরে পড়ে মারা গেলেন যুবক
- সিলেটে পোল্ট্রি পালন বিষয়ক কর্মশালা শনিবার
- শেখ হাসিনার পাশ থেকে আমাদের কেউ সরাতে পারেনি পারবে না : প্রতিমন্ত্রী শফিক
- গৃহশিক্ষকের চরিত্র দোষের কারণে খুন করতে বাধ্য হয় মাহি
- সিকৃবিতে এডভান্সড কৃষি গবেষণা শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২৩ মে
- হোল্ডিং টেক্স কমাবেনা সিটি করপোরেশন, সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসার আশ্বাস মেয়রের
- এসএসসিতে সর্বনিম্ন পাশের হার সিলেট বোর্ডে
- গোলাপগঞ্জে পরাজিত ভাইস চেয়ারম্যানদের পুণঃনির্বাচন দাবী
- হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে সিলেটে সভা সমাবেশ অব্যাহত
» গাজায় জীবন- মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে ২০ লাখ মানুষ
প্রকাশিত: ১৪. অক্টোবর. ২০২৩ | শনিবার
পানির অভাবে গাজা উপত্যকায় ২০ লাখ মানুষ এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে’। গাজা পরিস্থিতিকে বর্ণনা করতে এ মন্তব্য করেছে জাতিসংঘ। সতর্কতা দেয়া হয়েছে, সেখানে কমপক্ষে ২০ লাখ মানুষের জন্য পান করার পানি বিপজ্জনকভাবে কমে গেছে। এ ছাড়া সেখানে পানিবাহিত রোগের বিস্তার ঘটতে পারে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘ। এ খবর দিয়েছে অনলাইন সিএনএন।
ইউএন রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সি ফর প্যালেস্টাইন রিফিউজিস ইন দ্য নিয়ার ইস্ট বিষয়ক কমিশনার জেনারেল ফিলিপ্পে লাজ্জারিনি শনিবার এক বিবৃতিতে বলেন, বিষয়টি এখন জীবন মৃত্যুর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব মানুষের জন্য পানি সরবরাহ ঠিক রাখার জন্য গাজায় এখন অত্যাবশ্যকভাবে জ্বালানি সরবরাহ প্রয়োজন। গাজার চারদিকে ইসরাইলের ভয়াবহ অবরোধের বিপর্যয়ের কথা জোর দিয়ে তুলে ধরেন তিনি। বলেন, পানি শোধনাগার এবং সরকারি পানি বিষয়ক নেটওয়ার্ক কাজ করতে পারছে না জ্বালানি সঙ্কটে। ফলে গাজা উপত্যকায় পরিষ্কার পানি ফুরিয়ে যাচ্ছে। এ কারণে জনগণ কূপ থেকে নোংরা পানি পান করতে বাধ্য হচ্ছে।
এতে পানিবাহিত রোগ বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। ১১ই অক্টোবর থেকে গাজা বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে। এতে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার ক্ষতি হয়েছে।
এরই মধ্যে ইউএন রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সি ফর প্যালেস্টাইন রিফিউজিস ইন দ্য নিয়ার ইস্ট-এর গাজা সিটির অফিসের কেন্দ্রীয় অপারেশন সরিয়ে দক্ষিণ গাজায় নিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। বিবৃতিতে তারা বলেছে, মাত্র ১২ ঘণ্টায় গাজা থেকে হাজার হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এক সপ্তাহে এই সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। লাজ্জারিনি বলেন, ঠিক এই মুহূর্তে গাজায় জ্বালানি প্রয়োজন। জ্বালানি হলে জনগণের জন্য নিরাপদ পানির ব্যবস্থা করা যাবে। যদি তা না হয়, তাহলে পানিশূন্যতায় মানুষ মারা যাবে। এর মধ্যে আছে ছোট ছোট বাচ্চা, প্রবীণরা ও নারীরা