- সিলেট ন্যায্য দাবী থেকে বঞ্চিত: আরিফুল হক
- যাত্রীকে বেঁধে রাখা হলো বিমানে
- প্রবাসীর স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন : ঘর দখল করে তালা ভেঙ্গে লুটপাট করেছে দেবর সুবেল
- চট্রগ্রামে সাংবাদিকদের উপর হামলার প্রতিবাদে সিলেটে মানববন্ধন
- ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক, দুর্ঘটনা কবলিত ট্রেন উদ্ধারে বিলম্ব
- জেলা প্রশাসক সারওয়ার আলম একটি পরিবেশবান্ধব নগরায়নে বদ্ধপরিকর
- বর্তমান সরকার দেশকে বিদেশের কাছে বন্ধক রেখে দিয়েছে
- যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিককে দলের সতর্কতামুলক নোটিশ
- এসিল্যান্ডের গাড়ীচাপায় পরপারে মদনমোহন কলেজ সহকারী
- ব্যাটারীচালিত রিকশা ও হকারমুক্ত ফুটপাতে সিলেটের গণমানুষ ঐক্যবদ্ধ
» সিএনজি ফিলিং স্টেশন বিস্ফোরণে দগ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
প্রকাশিত: ২১. সেপ্টেম্বর. ২০২৩ | বৃহস্পতিবার

সিলেট নগরীর মিরা বাজারস্থ সিএনজি ফিলিং স্টেশনে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হওয়ায় ৯ জনের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পাম্পের ম্যানেজার নজরুল ইসলাম মুহিন মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচজনে।
বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নজরুল ইসলাম মুহিন সিলেট নগরীর পশ্চিম পীরমহল্লার ঐক্যাতন ২১৫/৩ মৃত মুজিবুর রহমানের ছেলে।
অগ্নিদগ্ধদের গত ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হলে ১১ সেপ্টেম্বর রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সিলেট বিমানবন্দর থানার কোরবানটিলা এলাকার বাসিন্দা রুমেল সিদ্দিক ও পরদিন (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে টুকেরবাজার এলাকার ইমন আহমদ (৩২) একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এরপর গত ১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বর পৃথক সময়ে সিলেট সদর উপজেলার জাঙ্গাঈল গ্রামের গিয়াস উদ্দিনের ছেলে তারেক আহমদ (৩২) ও সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার কাদিরগাঁও গ্রামের বাদল দাস (৪০) নামে দুজন মারা যান।
প্রসঙ্গত, গত ৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর পূর্বমিরাবাজার বিরতি সিএনজি ফিলিং স্টেশনের জেনারেটর কক্ষে বিস্ফোরণের ঘটে। এতে ৯ জন দগ্ধ হন। দগ্ধদের মধ্যে ম্যানেজারসহ ৭ জন সিএনজি ফিলিং স্টেশনে কাজ করতেন এবং বাকি দুই জন পথচারী ছিলেন।
তাৎক্ষণিক আহতদের উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর দগ্ধ ৯ জনকে ঢাকায় শেখ হাসিনা বার্ণ ইউনিটে প্রেরণ করা হয়।
ঢাকায় পাঠানোদের মধ্যে বেশিরভাগের শরীর ১৫-৪০ ভাগ পর্যন্ত পুড়ে গিয়েছিল বলে জানিয়েছিলেন হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
[hupso]