- সিলেট সীমান্তে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
- আমাজনের জঙ্গলে স্বয়ংক্রিয় ক্যামেরায় নতুন এক সম্প্রদায়ের খোঁজ পাওয়া গেছে
- আওয়ামীগের করা প্রকল্পগুলো ৯৫ ভাগই বাতিলের তালিকায়
- সিলেট- সুনামগঞ্জ সীমান্তে ৩ কেটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
- শাপলা বিল থেকে ফেরার পথে তামাবিল সড়কে প্রাণ হারালো তিন তরুণ
- সিলেট আদালত পাড়ায় পুলিশের মাঝখানে নূুরুকে পেটালেন তারা
- সিলেট-১ সংসদীয় আসনে প্রার্থী নিশ্চিত করলো বিএনপি
- বিজয় দিবসে নুপুর বেতার শ্রোতা ক্লাবের পুষ্পার্ঘ্য অর্পন
- সিলেটে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিজয় দিবস উদযাপন
- আজ সিলেট মুক্ত দিবস
» নোবেল বিজয়ী একজন নিবেদিত প্রাণ শিক্ষকের গল্প!
প্রকাশিত: ০৪. অক্টোবর. ২০২৩ | বুধবার
এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী পিয়ের আগোস্তিনি, হাঙ্গেরির বিজ্ঞানী ফেরেন্স ক্রাউজ ও ফ্রান্সের বিজ্ঞানী অ্যান লিয়ের। পদার্থের ভেতরে ইলেকট্রন কীভাবে শক্তি বিনিময় করে, সে রহস্য উন্মোচনে গবেষণার জন্য তিন বিজ্ঞানী নোবেল পেলেন।
এদিকে পুরস্কার জয়ের খবর দেওয়ার জন্য যখন অ্যান লিয়েরকে নোবেল কমিটি থেকে ফোন দেওয়া হয়, তখন তিনি ক্লাসে ব্যস্ত। একাধিকবার ফোন দিয়েও তাঁকে পায়নি নোবেল কমিটি।ক্লাস চলাকালে ফোন ধরেননি তিনি। ক্লাসের বিরতিতে আবার ফোন এলে তিনি ধরেন। নোবেল কমিটি থেকে এক ব্যক্তি কথা বলার জন্য অ্যান লিয়েরের কাছ থেকে সময় চান। অ্যান তাঁকে বলেন, ‘আমি একটু ব্যস্ত, ক্লাস নিচ্ছি।’ তখন অ্যানের কাছ থেকে দু–তিন মিনিট সময় চেয়ে নেন সেই ব্যক্তি।
ক্লাসে লেকচার দেওয়ায় ব্যস্ত থাকার কথা শুনে ফোন দেওয়া ব্যক্তি জানতে চান, এ সুখবর শিক্ষার্থীদের দেবেন কি না? উত্তরে অ্যান লিয়ের বলেন, ‘তাদের অবশ্যই জানাব। তারা জানলে আশা করি অনেক খুশি হবে। এটা অবশ্যই তাদের জন্য অনেক আনন্দের বিষয় হবে। তবে আমাকে অবশ্যই আমার ক্লাসের লেকচারে ফিরে যেতে হবে।’অ্যান লিয়েরকে ফোন করার বিষয়টি নোবেল কমিটি নিজের এক্সে (সাবেক টুইটার) পোস্ট দিয়েছে। দ্য নোবেল প্রাইজ নামে ভেরিফায়েড পেজে অ্যান লিয়েরকে ফোনে কথা বলার একটি ছবি পোস্ট দিয়ে বলা হয়েছে, ‘একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকের গল্প!
২০২৩ সালের পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পাওয়া অ্যানকে তাঁর শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আলাদা করা যায়নি। আমাদের নতুন বিজয়ী ক্লাস পড়াতে ব্যস্ত ছিলেন। ক্লাসের নির্ধারিত বিরতির সময় তিনি খবরটি শুনেছেন। ফোনকলের পরে তিনি ছাত্রদের কাছে ফিরে গেলেন।’
অ্যান লিয়ের সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক।