- সিকৃবিতে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী সা. উদযাপিত
- চিনি চোরাচালানে পুরনোদের জায়গায় এসেছে নতুন শেল্টারদাতা
- পুনরায় চালু হচ্ছে সিলেট – কক্সবাজার বিমান ফ্লাইট
- পটল তুললেন মেঘলা নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
- সিকৃবিতে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী উদযাপন উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
- একটি কাঙ্ক্ষিত উদ্যোগ এবং অসাধারণ বক্তব্য
- সত্যিকারের জনবান্ধব পুলিশ বাহিনী গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত
- পালিয়ে যাওয়া আওয়ামীলীগ নেতারা বেশিরভাগ ভারতে অনেকে যুক্তরাজ্যে
- সিলেটের ডিসি নিয়োগ দিয়েই বাতিল, নতুন ডিসি শের মাহবুব মুরাদ
- সিলেটের নতুন জেলা প্রশাসক এনামুল করিম
» তৈলাক্ত ত্বক ভালো রাখার ঘরোয়া উপায়
প্রকাশিত: ০৬. অক্টোবর. ২০২৩ | শুক্রবার
ত্বকে থাকা সেবাসিয়াস গ্রন্থি থেকে অতিরিক্ত সিবাম উৎপাদনের জন্য ত্বক তৈলাক্ত হয় । সিবাম হলো চর্বি দিয়ে তৈরি একটি তৈলাক্ত পদার্থ যার কাজ ত্বককে রক্ষা এবং ময়েশ্চারাইজ করা এবং আপনার চুলকে চকচকে এবং স্বাস্থ্যকর রাখা। তবে অত্যাধিক সিবাম ত্বকের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্রে আটকে জমে যেতে পারে এবং এতে ব্রণ হতে পারে। জেনেটিক কারণ, হরমোনের পরিবর্তন, এমনকি স্ট্রেস বা মানসিক চাপে সিবামের উৎপাদন বাড়াতে পারে।
তৈলাক্ত ত্বকের যত্ন করা জটিল। বিভিন্ন ওষুধ বা ব্যয়বহুল ক্রিম, প্যাক এবং নানান কঠিন পদ্ধতিগুলো ব্যবহার না করে, আপনি বাড়িতে বসে এই ১০টি প্রাকৃতিক পথ্য ব্যবহার করতে পারেন।
মুখ ধোয়া:
দিনে ন্যূনতম দুইবার তৈলাক্ত মুখ ধোয়া উচিত। বেশি ক্ষারীয় সাবান এড়িয়ে চলুন। এরচেয়ে মৃদু সাবান যেমন গ্লিসারিন সমৃদ্ধ সাবান ব্যবহার করুন।
মধু:
মধু জীবাণু প্রতিরোধ করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। ব্রণ এবং তৈলাক্ত ত্বকে সরাসরি মুখের ওপর মধু মাখুন।
ডিমের সাদা অংশ এবং লেবু:
লেবু এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফল তেল শোষণ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, লেবুর অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ক্ষমতাও আছে।
ডিম লেবুর প্যাক বানাতে ১টি ডিমের সাদা অংশে ১চা চামচ লেবু রস মেশান। এবারে, এটি আপনার মুখে লাগিয়ে নিন এবং শুকিয়ে না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।
কাজুবাদাম:
বাদামের স্ক্রাব তৈরি করতে ৩চা চামচ গুড়ো করা কাঁচা বাদামে ২ টেবিল চামচ কাঁচা মধু মিশিয়ে নিন। স্ক্রাবটি আপনার মুখে আস্তে আস্তে ঘুরিয়ে ঘুরিয় বৃত্তাকারভাবে প্রয়োগ করুন। এটি শুকিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উষ্ণ পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
ঘৃতকুমারী বাঁ অ্যালোভেরা:
অ্যালো ভেরা ত্বকের শুষ্কতা প্রতিরোধ করে। রাতে ঘুমানোর আগে আপনার মুখে পাতলাভাবে ঘৃতকুমারী প্রয়োগ করুন এবং সকাল পর্যন্ত রেখে দিন। তবে আপনার ত্বক অতিরিক্ত সংবেদনশীল হলে অ্যালোভেরা ব্যবহার করবেন না। আপনি যদি আগে অ্যালোভেরা ব্যবহার না করে থাকেন, তবে আপনার হাতে অল্প পরিমাণ মেখে নিন। ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সেখানে যদি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা না যায়, তবে আপনি নিশ্চিন্তে অ্যালোভেরা] ব্যবহার করতে পারেন।
টমেটো:
ত্বকে অতিরিক্ত তেল এবং ত্বকের ছিদ্রগুলোতে ময়লা জমে বন্ধ হয়ে গেলে সেগুলো পরিষ্কার করতে টমেটো সাহায্য করে। টমেটো দিয়ে একটি এক্সফলিয়েটিং মাস্ক তৈরি করতে ১টি টমেটোর রসের সঙ্গে ১ চা চামচ চিনি মিশান। এরপর গালের ওপর বৃত্তাকারভাবে ম্যাসেজ করুন এবং ৫ মিনিটের জন্য রেখে দিন। মাস্কটি শুকিয়ে গেলে উষ্ণ পানিতে খুব ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিন।
ব্লটিং পেপার:
ব্লটিং পেপার হলো পাতলা কাগজের মতো যা আপনার ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল শুষে নেয়। আপনার ত্বকের তৈলাক্তভাব যখনই আপনাকে অস্বস্তি দেবে, তখনই অথবা সারাদিন প্রয়োজনমতো ব্যবহার করুন ব্লটিং পেপার।
জোজোবা তেল:
জোজোবা তেল দিয়ে তৈরি মাস্ক সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার প্রয়োগ করলে ত্বকের হালকা ব্রণগুলো কমে আসে। তবে এটি খুব বেশি ব্যবহার করলে তৈলাক্ত ত্বকে হিতে বিপরীত হতে পারে।
[hupso]