- যুক্তরাজ্যে দল থেকে বহিষ্কার হলেন সিলেটের আপসানা
- রোদ নয় যেনো আগুন!
- কোটা আন্দোলনে সরকারি দমন-পীড়নের নিন্দা, মানবাধিকার লঙ্ঘনের স্বাধীন তদন্তের আহ্বান জাতিসংঘের
- সাংবাদিক তুরাব নি হ তে র ঘটনায় থানায় অভিযোগ
- সিলেটে কোটা আন্দোলন: আসামী করা হয়েছে ১৬ হাজার
- সিলেটে চলছে ধরপাকড় তল্লাশি
- পুলিশ ছাত্রলীগ ও সাধারণ ছাত্রদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ
- সিলেটে পুলিশ অতিউৎসাহী শাবিতে সংঘর্ষে ৫০ আহত
- আজ কমপ্লিট শার্টডাউন জরুরী সেবা ছাড়া সব কিছু বন্ধ থাকবে
- শাবিপ্রবির শাহপরাণ হলে বিপুল পরিমান মাদক ও অস্ত্র উদ্ধার করলো আন্দোলনকারীরা
» সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের নিন্দা জানালেন ড. ইউনুস
প্রকাশিত: ১১. নভেম্বর. ২০২৩ | শনিবার
![](https://sylhetsangbad24.com/wp-content/uploads/2023/11/83009_yunus.webp)
নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস এএফপিকে বলেছেন, বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলো তাকে মিথ্যাভাবে দুর্নীতির জন্য অভিযুক্ত করেছে কারণ তিনি আদালতে একাধিক মামলা লড়ছেন। বিষয়টির নিন্দা জানিয়ে তিনি একে “শক্তিশালী মহল” কর্তৃক চালিত সংঘবদ্ধ অপপ্রচার বলে আখ্যায়িত করেছেন।
নিজের অগ্রগামী ক্ষুদ্র-ঋণ ব্যাংকের মাধ্যমে লাখো কোটি মানুষকে দারিদ্র্য থেকে বের করার কৃতিত্ব দেওয়া হয় ৮৩ বছর বয়সী ইউনূসকে। কিন্তু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রতি ক্ষিপ্ত। তিনি তাকে দরিদ্রদের “রক্ত চোষা”র জন্য অভিযুক্ত করেছেন।
রাষ্ট্র-চালিত মিডিয়া, নিউজ ওয়েবসাইট এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং ইসরাইলকে আর্থিক সাহায্য করার জন্য অভিযুক্ত করা হয়েছে। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে এটি একটি ‘ফ্ল্যাশপয়েন্ট ইস্যু’। কারণ, বাংলাদেশ দেশটিকে স্বীকৃতি দেয় না।
এএফপিকে দেওয়া এক বিবৃতিতে ইউনূস বলেন, “আমি নাম বলতে চাই না, তবে এগুলো শক্তিশালী মহল কর্তৃক সমর্থিত বলেই আমার বিশ্বাস”। স্পষ্টভাবে ওইসব প্রতিবেদনগুলোকে অস্বীকার করেছেন বলেও তিনি জানিয়েছেন।
২০০৭ সালে রাজনীতিতে সংক্ষিপ্ত যাত্রার পর বাংলাদেশি বিষয়গুলো নিয়ে ইউনূস খুব কমই মন্তব্য করে থাকেন। দৃশ্যত সমন্বিতভাবে মিডিয়া ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বারবার দুর্নীতির অভিযোগের কারণেই তিনি মুখ খুলতে বাধ্য হয়েছেন বলে জানান।
ইউনূস বলেন, “সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন পেইজ এবং ওয়েবসাইটগুলোর একটি নেটওয়ার্ক আমরা দেখতে পেয়েছি যেগুলো আমাকে লক্ষ্য করে বিকৃত ছবি এবং ভিডিও সহ অসংখ্য মিথ্যা এবং বানোয়াট বিষয়বস্তু তৈরি করে থাকে। তারা এমনকি আমার নামে মিথ্যা উদ্ধৃতিও দেয়।
[hupso]