- সিলেট লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে দুইদিনের বিশেষ অভিযান
- সিলেটে প্রতিদিন ২৫ লাখ ডিমের ঘাটতি রয়েছে:ওয়াপসা
- সিলেটের জিন্দাবাজারে মাথা ঘুরে পড়ে মারা গেলেন যুবক
- সিলেটে পোল্ট্রি পালন বিষয়ক কর্মশালা শনিবার
- শেখ হাসিনার পাশ থেকে আমাদের কেউ সরাতে পারেনি পারবে না : প্রতিমন্ত্রী শফিক
- গৃহশিক্ষকের চরিত্র দোষের কারণে খুন করতে বাধ্য হয় মাহি
- সিকৃবিতে এডভান্সড কৃষি গবেষণা শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলন ২৩ মে
- হোল্ডিং টেক্স কমাবেনা সিটি করপোরেশন, সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসার আশ্বাস মেয়রের
- এসএসসিতে সর্বনিম্ন পাশের হার সিলেট বোর্ডে
- গোলাপগঞ্জে পরাজিত ভাইস চেয়ারম্যানদের পুণঃনির্বাচন দাবী
» সিলেট কৃষিবিশ্ববিদ্যালয়ে ঝরাপাতা উৎসব
প্রকাশিত: ০৩. ফেব্রুয়ারি. ২০২৪ | শনিবার
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (সিকৃবি) “ঝরা পাতার উৎসব” নামে একটি ব্যাতিক্রমধর্মী পিঠা মেলার আয়োজন করা হয়েছে। ২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈশাখী চত্ত্বরে এই পিঠা মেলার আয়াজন করে ক্যাম্পাসের ১০টি সংগঠন। সংগঠনগুলো হচ্ছেে, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, কৃষ্ণচূড়া সাংস্কৃতিক সংঘ, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সােসাইটি, সিকৃবি ফটোগ্রাফিক সােসাইটি, পাঠশালা একুশ, মেট্রানাম মিউজিক্যাল ক্লাব, লুব্ধক থিয়েটার, প্রাধিকার এবং বাঁধন। বেলা ৩টায় এই উৎসবের উদ্বােধন করেছেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মাো. জামাল উদ্দিন ভূঞা। এসময় আরাে উপস্থিত ছিলেন বায়ােটকনােলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মােহাম্মদ মেহেদী হাসান খান, পরিচালক (ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা) প্রফেসর ড. মাোহাম্মদ আতিকুজ্জামান, প্রক্টর প্রফেসর ড. মোঃ মনিরুল ইসলাম, শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ ছফি উল্লাহ ভূঞা, ফিশ বায়ােলজি ও জেনটিক্স বিভাগের সহযােগী প্রফেসর ড. শামীমা নাসরিন প্রমুখ। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযােগ ও প্রকাশনা দপ্তর জানায়, হরেক রকমের পিঠার পসরা সাজিয়ে স্টল দিয়েছ সিকৃবির বিভিন্ন সংগঠনগুলাে। দেশীয় স্বাদ নানারকম বিলুপ্তপ্রায় পিঠা স্থান পেয়েছে এই উৎসবে। পিঠা বিক্রির পাশাপাশি সাংস্কৃ¯তিক আয়াজনও ছিলাে। বসন্তের আগমনী বার্তা নিয়ে এসেছে এই “ঝরা পাতার উৎসব”। বিভিন্ন আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদর পাশাপাশি সিলেট শহরের অনেক সাংস্কৃতিকমনা ব্যক্তিরাও অংশ নিয়েছেন এই উৎসবে।
“ঝরা পাতার উৎসব” এর অন্যতম আয়ােজক সংগঠন প্রাধিকারর সহসভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আবহমান গ্রামবাংলার ঐতিহ্য এবং দাদী, নানী আর মায়ের হাতের বানানাে সুস্বাদু সব পিঠার কথা ভাবলেই জিহ্বায় পানি চল আসপ। কবে বাসায় যাবে কখন মায়ের হাতের বানানো পিঠা খাবাে এই চিন্তা করতে করতে জিহ্বা লালারসপ ভিজে আসতো । মায়র হাতর বানানাে শীতের পিঠা খেত না পায় যখন বিশ্ববিদ্যালয়র শিক্ষার্থীরা দুঃখ কষ্ট শীতকাল কাটাচ্ছে ঠিক সই সময় আমরা আয়ােজন করছি “ঝড়া পাতার উৎসব” শীর্ষক পিঠা উৎসব।
ছাত্র পরামর্শ ও নির্দশনা দপ্তরর পরিচালক প্রফেসর ড. মােহাম্মদ আতিকুজ্জামান বলেন, “বাংলাদশের কৃষকদের ঘরে কি এখন নতুন ধান রয়েছে। এসময় গ্রামে গ্রামে কৃষকের মুখে হাসি ফুটে আছে এবং নতুন ধানের চাল দিয়ে পিঠা পায়েস তৈরি করছে কিষানীরা। আমরা এই পিঠা উৎসবকে একটি প্রতীকি নবান্ন উৎসব মনে করছি। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদর শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রম কর্তৃপক্ষ সমসময় সহযাগিতা করে। ক্যাম্পাসের প্রতিটি সংগঠন মিলে এই উৎসবের আয়ােজন করেছে। ভালাে কাজ সবাই এক হয়েছে। পুরা বিকালটাই যেন উৎসবমুখর ছিলাে