- সিকৃবিতে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী সা. উদযাপিত
- চিনি চোরাচালানে পুরনোদের জায়গায় এসেছে নতুন শেল্টারদাতা
- পুনরায় চালু হচ্ছে সিলেট – কক্সবাজার বিমান ফ্লাইট
- পটল তুললেন মেঘলা নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
- সিকৃবিতে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী উদযাপন উপলক্ষে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
- একটি কাঙ্ক্ষিত উদ্যোগ এবং অসাধারণ বক্তব্য
- সত্যিকারের জনবান্ধব পুলিশ বাহিনী গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত
- পালিয়ে যাওয়া আওয়ামীলীগ নেতারা বেশিরভাগ ভারতে অনেকে যুক্তরাজ্যে
- সিলেটের ডিসি নিয়োগ দিয়েই বাতিল, নতুন ডিসি শের মাহবুব মুরাদ
- সিলেটের নতুন জেলা প্রশাসক এনামুল করিম
» সিলেটে জমে উঠেনি গরুর বাজার
প্রকাশিত: ১৪. জুন. ২০২৪ | শুক্রবার
কোরবানি ঈদের বাকি আর মাত্র দুইদিন। সিলেট মাহানগরের ৮টি স্থানে ইতোমধ্যে পশুর হাট বসলেও এখনো জমে ওঠেনি বেচা-বিক্রি। হাটগুলোতে ক্রেতার চেয়ে দর্শনার্থীদের সংখ্যা ছিল বেশি। ক্রেতারা বলছেন, গত বছরের তুলনায় এবার গরুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে অনেক। খামারি ও বিক্রেতারা বলছেন, গো-খাদ্যের দাম বেশি থাকায় অতিরিক্ত দামে পশু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
এবার সিলেট সিটি কর্পোরেশনের অনুমোদিত মহানগরের ৮টি স্থানে বসবে অস্থায়ী পশুর হাট। মহানগরের টুকেরবাজার (তেমুখী পয়েন্ট সংলগ্ন খালি জায়গা), মাছিমপুর কয়েদির মাঠের খালি জায়গা, মেজরটিলা বাজার-সংলগ্ন খালি জায়গা, শাহপরাণ পয়েন্ট সংলগ্ন খালি জায়গা, টিলাগড় পয়েন্ট সংলগ্ন খালি জায়গা, শাহী ঈদগাহস্থ খেলার মাঠের পেছনের অংশ, সিটি কর্পোরেশনের মালিকানাধীন এস ফল্ট মাঠ ও দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার থানাধীন ট্রাক টার্মিনালে কুরবানির অস্থায়ী পশুর হাট বসেছে।
শুক্রবার (১৪ জুন) ছুটির দিনে পশুরহাটে গরুর সরবরাহ বেড়েছে। তবে ক্রেতা সংকটের কারণে বেচা-বিক্রি কম। আশানুরূপ দামে গরু বিক্রির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করলেও ক্রেতা না থাকায় তারা হতাশ হয়ে পড়েছেন। সরবরাহকৃত গবাদি পশুর মাত্র ২০-২৫ শতাংশ বিক্রি হচ্ছে।
শুক্রবার বিকালে, চিকনাগুল, সুরমাগেইট শাহপরান মেজর টিলা টিলাগড় পশুর হাটে ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপস্থিতি দেখা যায়। এই হাটগুলোতে পশু ক্রয়-বিক্রয় ছিল অপেক্ষাকৃত কম। ক্রেতারা অপেক্ষা করছেন শেষ সময়ের জন্য।
বেশ ক’জন ক্রেতা বলেন, গরু কিনতে এসেছি। দাম মিলছে না। কোরবানির আর মাত্র দুইদিন বাকি। যদি পশু পছন্দ হয় এবং দাম মেলে তাহলে কিনবো। তবে বাজারে অনেক গরু এসেছে।
বিক্রেতারা বলেছেন, ভুষি, খৈল, পালিশ, ভুট্টা ও গরুর বিভিন্ন ওষুদের প্রচুর দাম। এখন এমন অবস্থা, গত বারের থেকে ১০-২০ হাজার টাকা বেশি দামে গরু বিক্রি করতে না পারলে ক্ষতি হয়ে যাবে।
সিলেট বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সিলেটে এবার কোরবানির ঈদে ৩ লাখ ৯৪ হাজার ২৫১ পশুর চাহিদা রয়েছে। তবে বিভাগজুড়ে জবাইয়ের জন্য ৪ লাখ ৩০ হাজার ৩৯৭টি গবাদি পশু প্রস্তুত রয়েছে। উদ্বৃত্ত আছে ৩৬ হাজার ১৪৬ পশু।
[hupso]