- সিলেটে পুলিশের ৩ পদে অদল-বদল
- জয় বাংলা শ্লাোগানে মিছিল করার অপরাধে ছাত্রলীগের দুই নেতা আটক
- কানাইঘাটে ছাত্রদল নেতা খুন
- ড.ইউনুস গংদের পদত্যাগের দাবীতে লন্ডন যুবলীগের সমাবেশ
- জকিগঞ্জে মালামালসহ আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ
- আলজেরিয়া বাংলাদেশে বানিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে চায়
- সিকৃবিতে বাঁধনের এক যুগ পুর্তি অনুষ্ঠিত
- সিলেট এমএ বিমান বন্দরকে পুর্নাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের দাবীতে সভা অনুষ্টিত ।
- মারা গেছেন মুনতাহার খুনি মার্জিয়ার নানী
- সিলেট এয়ারপোর্ট সড়কে ট্রাক-চাপায় একজন নিহত
» সিলেট ফুটপাত দখলমুক্ত করতে আবারো তৎপর সিসিক
প্রকাশিত: ০১. সেপ্টেম্বর. ২০২৪ | রবিবার
ঘোষণা দিয়ে অ্যাকশনে নেমেছে সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) কর্তৃপক্ষ। আবারও দখল হওয়া মহানগরের সড়ক-ফুটপাত থেকে ভ্রাম্যমাণ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের (হকার্স) উচ্ছেদে রবিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে অভিযানে নামে সিসিকের টিম। আজ নগর ভবন প্রাঙ্গণ থেকে শুরু করে অম্বরখানা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন সিসিকের প্রশাসক ও সিলেট বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী (এনডিসি)। প্রথম দিন শুধু হাকারদের সরিয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তারা সড়ক বা ফুটপাতে বসলে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।
এসময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন- সিলেট শহরের ফুটপাত ও সড়ক অবৈধভাবে দখল করে ব্যবসা করছেন ভ্রাম্যমাণ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। অথচ তাঁদের জন্য লালদিঘিরপাড়স্থ অস্থায়ী হকার মার্কেটের খালি স্থানে ব্যবসা পরিচালনার ব্যবস্থা করে রেখেছে সিটি কর্পোরেশন। সড়ক ও ফুটপাত দখল করে অবৈধভাবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলায় নগরজুড়ে তীব্র যানজট ও জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হচ্ছে। তাই জনস্বার্থে ফুটপাত ও সড়ক অবৈধ দখলমুক্ত করতে কয়েকদিন ধরে নগরীতে মাইকিং করা হয়েছে। সড়ক ও ফুটপাত থেকে ভ্রাম্যমাণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সরিয়ে নেওয়ার জন্য সতর্ক করতে আজ আমরা অভিযান পরিচালনা করেছি। এই সিলেটকে সুন্দর করতে ও যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে আমরা ফুটপাতের ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত স্থানে সরে যাওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। তারপরও কেউ অবৈধভাবে ফুটপাত ও সড়ক দখল করে জনসাধারণের চলাচলে বিঘ্ন ঘটালে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। অবৈধ দখলমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত নিয়মিত এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অভিযানকালে উপস্থিত ছিলেন সিসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, সিসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান খান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফারিয়া সুলতানা, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল (অব:) মোহাম্মদ একলিম আবদীন, জনসংযোগ কর্মকর্তা নেহার রঞ্জন পুরকায়স্থ, কাউন্সিলর সায়ীদ মো. আব্দুল্লাহ, শান্তনু দত্ত সনতু, আব্দুল মুহিত জাবেদ, এবিএম জিল্লুর রহমান, আব্দুর রকিব তুহিন, মো. ফজলে রাব্বী চৌধুরী, হুমায়ুন কবির সুহিন, নজমুল হোসেন, মো. জয়নাল আবেদীন, মো. রিয়াজ মিয়া, আলতাফ হোসেন সুমন ও মতিউর রহমান এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোছা. রুহেনা খানম মুক্তা, শাহানা বেগম শানু, কাউন্সিলর নার্গিস সুলতানা ও বাবলী আক্তার।
অভিযানে সহযোগিতা করে সেনাবাহিনীর একটি টিম।