- সিলেটে ‘মৃ্ত ব্যক্তি থানায় হাজির, স্ত্রী লাপাত্তা
- সিলেটের কোম্পানিগঞ্জের হাইটেক পার্ক বাতিল
- ডিএনএ টেস্টে হারিছ চৌধুরী প্রমানিত
- নতুন উপদেষ্টা নিয়োগের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের প্রতিবাদ
- মুনতাহার হত্যাকারীদের ৫ দিনের রিমান্ড দিয়েছে আদালত
- সিলেটে সাংবাদিক তুরাব হত্যায় সাবেক ওসি মঈন গ্রেফতার
- মুনতাহার খুনিরা নারী, হয়ে উঠেছিলেন বর্বর নিষ্ঠুর ঘাতক!
- সিলেটে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে নিহতদের পরিবারে সহায়তা প্রদান
- যে জাতি যত মেধাবী সে জাতি তত উন্নত ——সিকৃবি ভিসি ড. আলিমুল
- বাকৃবিতে সিকৃবি ভিসি ড. আলিমুল ইসলামের সংবর্ধনা
» সিলেটে সাংবাদিক তুরাব হত্যায় সাবেক ওসি মঈন গ্রেফতার
প্রকাশিত: ১০. নভেম্বর. ২০২৪ | রবিবার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সিলেটে পুলিশের গুলিতে নিহত সাংবাদিক এটিএম তুরাব হত্যা মামলায় সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈন উদ্দিন শিপনকে (৪৩) গ্রেফতার করেছে টাস্কফোর্স।
সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানার সাবেক ওসি
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে হবিগঞ্জের মাধবপুরের গোপীনাথপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মঈন উদ্দিন মাধবপুরের গোপীনাথপুরের ইমাম উদ্দিনের পুত্র।
মাধবপুর থানার ডিউটি অফিসার উপ-পরিদর্শক তাজুল হাসান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বর্তমানে আটক মঈন উদ্দিন মাধবপুর থানায় আছেন ও প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
জানা গেছে, ৫৫ বিজিবির সহকারী পরিচালক মো. ইয়ার হোসেন গোপন তথ্যের মাধ্যমে খবর পান মাধবপুর উপজেলার গোপীনাথপুরে মঈন উদ্দিনের বাড়িতে অবৈধ অস্ত্রের মজুদ রয়েছে খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে বিজিবি ট্রাস্কফোর্স রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) ওই এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি, তবে মঈন উদ্দিনকে গ্রেফতার করা হয়
শেখ হাসিনার পতনের দাবিতে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই সিলেট মহানগরের বন্দরবাজারে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সাংবাদিক এটিএম তুরাব। ঘটনার এক মাস পর নিহতের ভাই আবুল আহসান মো. আযরফ (জাবুর) বাদী হয়ে ১৯ আগস্ট সিলেট অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।
এ মামলায় প্রধান আসামি করা হয় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল। এজাহারে আসামি হিসেবে পুলিশসহ ১৮ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। অজ্ঞাত আসামি করা হয় ২০০ থেকে ২৫০ জনকে।
মামলার ২ নম্বর আসামি হলেন অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (ক্রাইম উত্তর) মো. সাদেক দস্তগীর কাউসার, ৩ নম্বর আসামি সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার আজবাহার আলী শেখ, ৪ নম্বর আসামি সহকারী কমিশনার (কোতোয়ালি) মিজানুর রহমান ও ৬ নাম্বার আসামি সেসময়ের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈন উদ্দিন।
[hupso]