- সিলেটে পুলিশের ৩ পদে অদল-বদল
- জয় বাংলা শ্লাোগানে মিছিল করার অপরাধে ছাত্রলীগের দুই নেতা আটক
- কানাইঘাটে ছাত্রদল নেতা খুন
- ড.ইউনুস গংদের পদত্যাগের দাবীতে লন্ডন যুবলীগের সমাবেশ
- জকিগঞ্জে মালামালসহ আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ
- আলজেরিয়া বাংলাদেশে বানিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে চায়
- সিকৃবিতে বাঁধনের এক যুগ পুর্তি অনুষ্ঠিত
- সিলেট এমএ বিমান বন্দরকে পুর্নাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের দাবীতে সভা অনুষ্টিত ।
- মারা গেছেন মুনতাহার খুনি মার্জিয়ার নানী
- সিলেট এয়ারপোর্ট সড়কে ট্রাক-চাপায় একজন নিহত
» ভারতে প্রতিদিন বাড়ছে মুসলিম হত্যার ঘটনা, হত্যা মিশনে আরএসএস
প্রকাশিত: ২৭. অক্টোবর. ২০২৩ | শুক্রবার
যেকোনো সময়ের তুলনায় ভারতে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর বেড়েছে নিপীড়ন নির্যাতন
মামুলি কথাবার্তা তর্কাতর্কিতে ঘটছে খুন। অথবা রাতে বিরাতে মুসলিম কাউকে রাস্তায় পেলে মেরে ফেলা হচ্ছে। মুসলমানদের জবান দিয়ে জয় শ্রীরাম বলিয়ে ক্ষান্ত হচ্ছেনা চোখ উপড়ে নওয়া হচ্ছে, জিহ্বা কেটে ফেলা হচ্ছে। মুসলমানরা পঞ্চায়েত বা কোর্ট কোথায়ও ন্যায় বিচার পাচ্ছেনা। ফিলিস্তিনে সংঘর্য শুরুর পর থেকে অসংখ্য মুসলমানকে গোপন মিশনে ভারতে হত্যা করছে আর এসএস বা বিজেপি কর্মীরা।
ভারতের উত্তর প্রদেশের লুহারি গ্রামে ইরশাদ মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে হিন্দুরা। এ সময় তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। কিন্তু পথে অন্য একজনের পায়ে সামান্য আঘাত করে তার বাইক। তা নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে উত্তেজিত একদল লোক তাকে পিটিয়ে হত্যা করে। পুলিশ বলেছে, এ ঘটনায় জড়িত দু’ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য চারজনের সন্ধান করা হচ্ছে। মঙ্গলবার রাতে হাপুর জেলায় ২৫ বছর বয়সী ওই মুসলিম যুবককে হত্যার সঙ্গে জড়িত তারা। ঘটনাটি ঘটে গ্রামের কাছেই। ইরশাদকে রক্ষা করার চেষ্টা করেছিলেন আরেক মুসলিম ওয়াসিম। তিনিও এ সময় আহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় নিহতের পিতা ইমামুদ্দিন মোহাম্মদ ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। পুলিশি তথ্যমতে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে ইরশাদ বাইকে করে বাসায় ফিরছিলেন। গ্রামের বাইরে রামলীলা গ্রাউন্ড পার হওয়ার সময় এক ব্যক্তির সঙ্গে তার বাইকের ধাক্কা লাগে। এতে ওই ব্যক্তি দুশেহরা উৎসবে অংশ নেয়া তার বন্ধুদের ডেকে আনে। তাদের প্রহারে ইরশাদ মাটিতে পড়ে যান। এ অবস্থায় পাথর দিয়ে তার মাথায় আঘাত করা হয়। ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পৌঁছামাত্র ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ খবর গ্রামে ছড়িয়ে পড়লে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। এ সময় উভয় গ্রুপ একে অন্যের ওপর হামলা চালাতে থাকেন।